Saturday, June 25, 2011

স্মৃতিলেখা (অংশ)

6 comments:

  1. এই সেই লেখা-- যা লিখতে চাইবো -- অথচ পারবো না । কত সাবলীল অনবদ্য ঘোরা ফেরা, স্মৃতি থেকে কাল্পনিক স্মৃতি-তে । তার রেডিয়ালি ছড়িয়ে যাওয়া, ভিন্ন পথ ধরে ফিরে আসা -- কবিতাকেই কবিতার উপজীব্য করে তোলা, কবিতা করে তোলা -- আর কী আছে ?

    দীপ্তেন/কাপ্তেন -- ভালো থেক

    ReplyDelete
  2. daarun...cut-paste o saadaa beraay, tulip-e, adhibritter samikarane, shyamal mitre e ek mahabhoj paribishhayee paathaker, sir. jonaakir jhikimiki jhikimiki gaaichhe jeno gotaa kabitaa-taai...
    tobe,
    "shaalar" bujhini
    aar
    "siNthi"-te bodhoy "dantya S"

    --- Nilabja

    ReplyDelete
  3. নীলাব্জ, "সিঁথি" তো ওইভাবেই লিখি বরাবর, কিন্তু নানা পত্রপত্রিকায় দেখছি যে তালব্য-শ লেখা হচ্ছে। দুটোই কি চলে? বাংলা একাডেমির বানান অভিধান দেখতে হবে একবার। আর "শালর" আরবী শব্দ। সিরিয়া, লেবানন, এমনকি ইস্রায়েলেও নানা উৎসবে এক ধরণের সাজানো তত্ত্বের রেকাবির মতো।

    ReplyDelete
  4. ২৪ ফ্রেম/সে। পারসিসটেন্স দিয়ে শুরু। তারপর চিনতে পারা নিয়ে দোলাচল - শুরু হয়ে গেল কবির ভ্রমণ
    প্যান্ডেল, ভাসান, সতেরো বছর, ভারতবর্ষের চেনা গল্প - অনেক কিছু বলা হয়ে গেল অথচ কত কম শব্দে। এইটা আমাকে অবাক করছে।
    স্মৃতিলেখা পুরোটা কবে বেরোবে? ব্রাকেট শহরের সঙ্গে এটাও আমার চাই।

    ReplyDelete
  5. আর একটা জিনিস আমার মনে হচ্ছে - প্রথম পাঠে মুগ্ধতা আসবে না, এটা কি কবির কাম্য? প্রথম পাঠে জিজ্ঞাসার চিহ্নগুলো আমাকে কৌতুহলি করে তুলছিল। ফলতঃ আমি ফিরে ফিরে যাচ্ছিলাম। যাতায়াতের ফলে ঢুকে পড়ছিলাম দৃশ্যগুলোর ভেতরকার বৃত্তে, কচিটা মায়ের পালক মুখে করে খোপের বাইরে রংমিল খুঁজছে - এই খোঁজের একটা পরিণাম আমাকে ক্রমশঃ গ্রাস করছিল

    ReplyDelete
  6. সন্দেহ নেই, পরিবিষয়ী কবিতার যে তত্ত্ব, তা খুব স্পষ্ট ভাবে এই লেখাগুলায় প্রতিভাত হতে দেখছি।
    -অর্ঘ্য

    ReplyDelete