২৩৫ এর কোমরবন্ধনী সত্ত্বেও কমতি ছিল তোমার ধারণশক্তি। দুলকি চালের এক ফোঁটা কণা ভেঙে দিল তোমার গুমর...
আর সেই শুরু হল
...........দৌড়
দৌড়
একটানা দৌড়
ক্ষয়ে যাওয়া ভর হিসেবে রাখলো তুমুল অন্তরাত্মা
কিন্তু আসরে নেমেই ধারাবাহিকের হাল খুলে দিল
ছোট্ট ছেলেটা
গলায় ঝোলানো সোনার জন্জীরে হাত রেখে
দৌড়তে দৌড়তে
নায়কশিমায়
মাশরুম মেঘের ভেতর তখন নাটক জমছে
লক্ষ্মণের শক্তিশেল
সুকুমার কোনো বৃত্তির নাম নয়
জানো
ট্রিনিটির জাদুকর বলাও কি যায়
Now I am become Death, the destroyer of the world
মায়াকুন্ডলী ঘুঙরু বাজিয়ে দিল ওপেনহাইমারের চোখে। উলকাঁটায় বোনা কালসুতোর ফাঁস কীর্তন গেয়ে উঠল। তুমি শুনতে পেলে না। কারণ তোমার মুখ ঘোরানো ছিল মৃত্যুর দিকে...
কালোহস্মি লোকক্ষয়কৃৎ প্রবৃদ্ধো...
হা হতোস্মি! এ কেলোকে চিনলে না তুমি। মহা যোগ করে দেখো অনন্ত বসে আছে ব্রহ্মান্ড হাতে...
কেশবতী গীতার বিনুনিতে মুখ রেখে বিনেতার ভূমিকা লিখছো
চুমু থেকে নীল ঠোঁট পেরোলে দেখতে পেতে
নীলকান্ত
শুধু কান্ত নয় অথবা শ্রীকান্ত
বিশ্বরূপের দলিল খুললেই
ডমরুর ডম ডম
আহা পেরোলো না পরীক্ষিতের স্নায়ুময় সেতু
ভুলেরও মাস্তুল ছিল
জানো
নিউরাল জালে
মেলেনি রসায়ন
No comments:
Post a Comment