ফ্রেমগুলি একে একে কাত করে দেয়া
কবির কি ওই ব্যবহৃত ভরকেন্দ্র
মনে পড়ে যখন জটিলতা ছিল
একটা বই লিখতে পারবো এত নীলক্ষেতের তুলার দোকান
এত শুভ্র পাশবালিশ
সূতায় ঝুলছে। তুলা উড়ছে পেট্রল পাম্পে। আলিঙ্গন
আলিঙ্গন
আমার কি মনে পড়ে না
সবকিছু স্প্রিঙের মতো কাঁপছিল রোদের নিচে
এক ঝাঁকা বড়ই উলটে গেলো দুর্বোধ্য ফুটপাথে ঘামের ভিতর
ভেড়া গুণে গুণে
সমগ্র বিপ্র
চেতনা
একই মেঝে বার বার
মুছে চলেছে। একই ঘা ধুয়ে চলেছে
আব্দুল্লার রিভলবার
কাপড়ের নিচে লুকানো তার বোন দেখেছিল। আবুল্লার গুলিহীন পিস্তল
চার রাত ধরে '
দেরাজে কাপড়ের নিচে
টুকরা টুকরা মায়া
আমি কিছু ব্যবহৃত মায়া
আলপনা উঠে যাওয়া সিঁড়ি ধরে নামছিলাম ফুলের মতো
দুর্বোধ্য আজান
আরবি ক্লাশে শীর্ণকায় আবদুল্লাহ
কেন ওইভাবে
নিরব হয় হাসি। যেইদিকে নিয়ে যেতে চাও
সেদিক সেদিক
কিন্তু যেতে চাও
যেহেতু ঘুরে তোমাকে দাঁড়াতেই হবে। যত দ্রুতই টকে যাক কোয়া। বলেছিল।
না তার বোন? ... ... ... মাথা ফাঁকা হয়ে আসে কবিরের। একটার পর একটা প্লেট জমতে থাকে চোখের সামনে। সাধারণ ভাগ ভুল করে। কোনো উদাসীনতা নেই
fele na rekhe eker por ek post kore jacchi. bhalo na lagle ignore korben doya kore.
ReplyDeleteঅর্ঘ্য, অসাধারণ হচ্ছে -- এটা লিখে যা । পোস্ট করে যা ।
ReplyDelete