দূরে টর্চ জ্বলে
দূরে ছাই ওড়ে
টর্চের আলোয় বোঝা যায়
দূরে নিমগ্ন হয়েছে কথোপকথন
টর্চের আলোয় শোনা যায়
ক্রমিক হয়ে এসেছে বৃষ্টি
টর্চের আলো ভিজে যায়
মুখ মুছে ফেলি
বাতাসপ্রতিমা, এই আমি, এই আমার ঘটনা, আক্রান্ত গোধূলি, ক্ষণ, পর্ব ও পর্বের অতিরিক্ত ক্রমাটে গড়নে ক্ষারচিহ্ন, প্রার্থনা, মনে রাখা সংক্রান্ত জটিলতা ।
আর এই আমার চলে যাওয়ার স্টাইল—যা নিয়ে ভাবার অবসর অন্য কেউ পাবে ।
পাবে, ঘটমান বারে
সূর্যমুখী মদ স্যাক্সোফোন
প্রতিভা, কৃতিত্ব
বাথরুম সংলগ্ন প্রমা
যার নিত্যবসর
মুখ গুঁজে মুখস্থ করে
হেরে যাওয়ার পদ্ধতি
দূরে টর্চ জ্বলে
দূরে ধাবমান মুখ
মুখের সারির মাঝে
নীলরঙ্গা ডুবন্ত জাহাজ
বন্দর হারিয়ে যাওয়ার স্মৃতি, আফশোস
এ সমস্ত
টর্চের আলোয় দেখা যায়
বাতাসপ্রতিমা, আমার নিরক্ষর হাতে মানানসই হয়ে আছে ভার, অভিকর্ষ। নীচে জাল নেই-- ট্রাপিজের দিকে ঊড়ে যেতে যেতে এই আড়ষ্টতা মায়াময় লাগে ।
--
এরপর সম্পূর্ণ নিরস্ত্র করে দেয়া হয় তোমাকে । ছুটির দুপুর হাতে ধরিয়ে তোমার ওপর লেলিয়ে দেয়া হয় সিলেবাস সমেত স্কুলবাস । আর সমস্ত যৌনতামাতৃক কারখানা দু’মিনিট শোকাভিনয়ের পর অভ্যাসমত ফের ঝুলে পড়ে সিলিং ফ্যানে, আংটায় ।
ভেবে দেখেছি, যে কোন দাবীই ভ্রমণ
বাড়ায়, নিজেও জংলী হাওয়াই প’রে
ঘোরে মেট্রোর তৃতীয় লাইনে, দড়িতে, আংটায়, কশেরুকায়
পৃথিবীর সমস্ত সরণীতে সৌন্দর্য হাঁটে আর আমাদের
বয়স বেড়ে যায়
দড়ি, আংটা, কশেরুকা সব জীর্ণ হয়
লেনিনসরণীর মোড়ে ঘড়ঘড় করে ওঠে
রেডিও, রেডিওতে—সলিল, রেডিওতে-- অন্তবিহীন
যখন চরাচর শূন্য হয়ে আছে, কোন স্মৃতি আর খুঁজে পাচ্ছে না তোমায় -- তখন বরফ পড়ে, বরফের ওপর লাল জুতোর ছাপ প্রকট হয়ে ওঠে – কচি ও চপল, স্থানে স্থানে অগভীর সেই সব দাগ – একা নেকড়ের মত মোহময়, দিন শেষের বিরক্তির মত করুণাময় ।
--
ওখানে আগুন জ্বলছে । ক্রমে স্থির হচ্ছে রাত । থিতু হচ্ছে । আমাদের সুখী হাতে শূন্যতা ভালো মানায়। ওখানে শূন্যতা জ্বলছে, সবুজ বর্ষাতি, কটু ধোঁয়া
আমাদের প্রাকৃতিক হাতে ভালো মানায় সখ্যতা
পর্দার ওপারে
কেউ পায়চারী করে
আমার স্মৃতির মত
ওটা আমি নই
আমার সন্দেহ
প্রকৃতি সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্য
জানে না
ফলে কোন সখ্যই স্বচ্ছন্দ নয়
ওখানে আগুন জ্বলছে । ক্রমে উদ্বায়ী হচ্ছে রাত । প্রেরণা হয়ে উঠছে । আমাদের বিক্ষত হাতে প্রেরণা ভালো মানায় । ওখানে প্রেরণা জ্বলছে, নীল বর্ষাতি, কটু ধোঁয়া । পর্দার ওপারের ছায়া তিরতির কাঁপছে
শূণ্যতায় হাত সেঁকছে ।
এ সমস্তই এক সিনিকের কথা
যে জানে
গভীরতা একটি খাদ মাত্র
উঠে আসার এক মাত্র পথ আরো নীচে
গভীরতরতায়
--
মেয়ে হ’লে দু’ডজন নাকছাবি দিয়ে
বলতে পারতাম
পরিস দু’খানি
বাকি গুলো হারিয়ে ফেলিস হলুদ কলুদ বনে
--
শূন্য চোখ সমেত বদ্ধপরিকর সূঁচ
অণুসরণ করে খড়ের গাদাকে
তার প্রেরণাও রাত
শেষের এক সিগনাল মাত্র
আর প্রেরণার ব্যক্তিগত
সূঁচ আপ্রাণ হারিয়ে ফেলে নিজেকে
পাহাড়ে, সৈকতে, বাথরুমে, ঠা ঠা হাসিতে
নাক ফোটাবার নিমিত্তে
আর কিছুই পড়ে থাকে না ।
--
নিদ্রাতুর হেঁটে যায় উট
স্বাচ্ছন্দ্য পেরিয়ে যাওয়া
সেই সব হাঁটা
হলুদ কলুদ বনে আমাদের কলকব্জাগুলো
বেড়ে ওঠে
আফশোসহীন, প্রেরণার আতিশয্যহীন
এই সব আপাত পূর্ণতার মধ্যে
জনসমাগম হয়
বসতির গন্ধ ছেয়ে যায়
কাঁটায়, লেবুর ফুলে
প্রাকৃতিক সমস্ত টানাপোড়েনের মধ্যে
পাতা পোড়ে
উদ্বায়ী পাতা
--
এর পরেও কী একটা মন্থরতা প্রাপ্য হয়ে উঠবেনা – আমাদের
পরিবেশগামী মানুষেরা জলে নামে
পরিচ্ছন্ন জানু ও বাহু তাহাদের
পরিচ্ছন্ন তাহাদের অবকাশ
দূরে টর্চের আলোয় দেখা যায়
মেট্রোর তৃতীয় লাইন
আর একজন তৃতীয় কাউকে খুঁজছে
সুড়ং-ট্রেনের মত
দ্বি-স্তন প্রাণীদের জানা
পৃথিবীর তাবৎ প্রেরণা তৃতীয়
শাবকের কাজে লাগে
--
--
বাঁকের কাছে এলে সব সরল হয়ে ওঠে
অনিশ্চয়তা বলে কিছু বোধ হয় না
বিলুপ্তির দিকে বাড়িয়ে রাখা হাত
বুঝতে পারে – গাঢ়তম অন্ধকারও হারিয়ে
যাওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়
টর্চের আলো ভারী হয়ে আসে
হুড়মুড় করে ছুটে আসে
প্রতীয়মান সরলরাস্তার ওপর
দ্বিধা জমে
স্বচ্ছন্দ দ্বিধা
--
এই এক বর্জনের আভা
যার অনুরক্ত হয়ে ওঠে ছায়া
জমে জমে
গড়ে ওঠা বেড়াল
আত্মনিগ্রহের মত সরল ও অনুকম্পাহীন
অজস্র আনুগত্য ভেসে উঠছে
জলে
আঁশটে গন্ধে ভরে যাচ্ছে তটরেখা
দৃশ্যের দিকে গুঁড়ি মেরে এগিয়ে যাচ্ছে ছায়া
আমাদের অতিক্রম করছে
আমাদের বোকাটে বিস্ময়
--
কাল ছিল
আজ অবাধ হয়ে আসে
যেন ভারী প্রযত্নময় এই আজ
নির্দিষ্ট ও উচ্চগ্রামে
সশব্দে সংকেতের মধ্যে ঢুকে যায়
এই সব তাপে ঋদ্ধ ও চিন্তাশীল
আমাদের ছায়া
উটের ছায়ার তলে জিরিয়ে নিচ্ছে
পুষ্ট ও টসটসে হয়ে উঠছে
--
পিন্টো বলে – cut the crap man !—এই প্রতীক নিয়ে আদেক্লাপনা তোর আর গেল না । টর্চের আলো কিসের প্রতীক ? উট কী ? এত ডিপ্রেশান কেন ? আত্মহত্যা কেন ? মেট্রোর থার্ড লাইন ?
পিন্টো, ভাষাটাই তো লোগোসেন্ট্রিক । প্রতীককে শেষ করে দিলে শুধু ধ্বনি – সঙ্গীতমাত্র । সঙ্গীত এই মুহূর্তে চাইছি না । আর প্রতীককে আলগা করে দিচ্ছি । টর্চের আলো কখনো স্মৃতি, কখনো বিক্ষিপ্ত বোধ, কখনো ইন্সটিটিউশানের নির্দেশ, কখনো একেকটা মুড, অবস্থা, অবস্থান, রিপু – ভেবে দেখেছিস—কোন রিপু কখন প্রবল শুধু তার ওপর ভিত্তি করে চোখ পড়ে বিভিন্ন স্থানে । কখনো টর্চের আলো শুধুই টর্চের আলো ।
উট ? উট একেকটা জার্নির আগে কুঁজে চর্বি জমা করে – দেহের সবচাইতে এফিসিয়েন্ট এনার্জি সোর্স – জার্নি চলে, না খেয়ে না দেয়ে চর্বি ভাঙ্গে -- ফ্রী ফ্যাটি অ্যাসিড, ট্রাইগ্লিসারাইড মেশে রক্তে-- পৌঁছে যায় পেশীতে, যকৃতে সেখানে গিয়ে আবার ভাঙ্গে বিটা-অক্সিডেশান -- উটের কী ডায়াবেটিস হয় না ? এত এফিসিয়েন্ট মাইটোকন্ড্রিয়া ? গন্তব্যে এসে আবার নতুন করে রসদ, চর্বি ।
পিন্টো, ৩ বছরের ইনকিউবেশানের পর ব্র্যাকেটশহর লেখা । সবটা সোর্স শেষ হয়নি । নতুন পথে বেরোবার আগে শেষ করে ফেলতে চাই । এও তো আত্মহত্যাই । যাতে আবার প্রথম থেকে অন্য কিছু শুরু করা যায় ।
কাল ছিল
আজ অবাধ হয়ে আসে
ডুবোপাহাড়ের লগবুক
মুখ তুলে দেখে—আবার নিবিষ্ট হয়
মাংসে, চেটে শাদা করে নিজ হাড়, হাড়ের পৃষ্ঠা
কার্যত কোন দয়া নেই
ঘনীভূত হয়েছে প্রখর
বিশ্লেষিত জানালাসকল
সেই সব সূর্যের দিকে হেঁটে যায়
আলগা, হিংস্র সেই হাঁটা
টানাপোড়েনের চিহ্নমাত্র ছাড়া
--
বিরুদ্ধতার দিকে যখন আমাদের রিট্রিট এগিয়ে
যায় নিস্তব্ধতাকে ছুঁয়ে বোঝার চেষ্টা
করে শিশুরা সেই ডাইড্যাক্টিক স্পর্শের
মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে থাকে নিতান্ত এক
শিক্ষণীয় পরিখা আদুরে ও আমন্ত্রণকারী
এই ডামাডোলের মধ্যে যাকে গোঙ্গানির
শব্দ বলে ভ্রম হওয়া আশ্চর্যের
নয় সে এক মাংসরঙ্গা বেলুনের
এলোপাথাড় বেলো
যার ওপর টর্চের আলো পড়েনি
যার ওপর টর্চের আলো পিছিয়ে আসছে
--
কেন্দ্র এক চ্যুতি হয়ে দাঁড়িয়ে রইল
জলের কাছে ডুবো জাহাজের প্রতীকের কাছে
স্থির ও মাংসল সেই চ্যুতি
যা কেন্দ্রকে ভুলিয়ে দেবার জন্য যথেষ্ট ফলে
দৃষ্টির মধ্যে বানচাল হয়ে ওঠে দৃশ্য
তীরের কাছে এসে ফিরে যায়
প্রতীকের জল্পনাগুলি
ডুবোজাহাজের বিকল্প ডাইভ
Sabya ekta anurodh janina onno karo hoi kina kintu aamar porte khub kosto hochchhe, mane kalor upor sada tao abar boddo chhoto horof... bodlano jai na mane amader moto jara choshmadharito ... kichhuta porar por chokh dhoyasha hoe gelo... kintu porte chai..
ReplyDeleteSorry Sabya Google option die zoom kore pore felechhi...
ReplyDeletecntrl + kare nile font berhe Jaaoaa uchit. tabe kena ek ekaTaa machine-e chhoTo barha hachchhe ke jaane. aamaar baarhir machine-e chhoTo, athacha office-e barha...
ReplyDeleteআমি সব্যদা ওই ভ্রমণের দিকটাতেই জোর দিচ্ছি। দাবিই আসলে আমাদের বের করে দেয়, অস্থির করে তোলে, আর ভাষা ক্রমশ ছেদ চিহ্ন কমিয়ে যতি চিহ্নে জোর দেয়, শৃঙ্খলিত হয়...
ReplyDeleteAryanil Sir ekdom thik... dhanyabad.. kaaj dilo, jontroi to manush i kotorokom, sobai ki ek hoi...amartai apnar deoa instruction kaaje elo.. ebar porte aar kono asubidha nei..
ReplyDeleteকবিতা যখন তার নিজের কথা নিজেই নিজের অজান্তে বলে দেয়, আমরা পড়ি -
ReplyDelete"যে জানে
গভীরতা একটি খাদ মাত্র
উঠে আসার এক মাত্র পথ আরো নীচে
গভীরতরতায় "
ব্র্যাকেটশহর থেকে অনেক আলাদা বস্তু। অসাধারণ। আমি খুবই অন্যমনস্ক আছি। কবিতা পড়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছি ২-৩ দিন ধরে। কিছু মনে করোনা। ফিরে আসছি।
ReplyDeleteঅর্ঘ্য
Aar kobita ek ekjoner kachhe ek ekrokom artho bohon kore , kobir kolpona aar amader bhabne mile mishe tayri kore ek swopner maya jal ja amader abeshe bhoriye rakhe...
ReplyDelete=> সঞ্চিতা, ঠিক। এই নিয়ে সুব্রত সরকারের একটা কথা আছে - যেটা আমার খুব মনমতো। সেটা এই যে কবি-পাঠক-কবিতা একটা ত্রিভূজ। শুরু হয় এইভাবে - কবির বাহু কবিতার বাহু নির্মাণ করে পাঠকের কাছে তুলে ধরে। পাঠক যেই যুক্ত হন, ত্রিভূজ সম্পূর্ণ হয়। এবার decomposition শুরু। আগে কবিকে কাটিয়ে দেওয়া হয়, কবির বাহু খসে পড়ে। কবিতা তখন পাঠকের। তারপর একদিন পাঠক কবিতাটা হয়তো ভুলে যায়, বা পাঠক মরে যায়। তখন কবিতার বাহু একা হয়ে যায়। হয় সে হারায় নয় সে আর কারো হাতে গিয়ে পড়ে।
ReplyDeleteসব্য সেদিন অজিত দত্ত-র কথা বলছিলো। কেউ ওঁকে মনে রাখেনি। খুব সোজা সরল কবিতা লিখতেন - "মালতী তোমার মন নদীর মতো"। এটাই অঁর বিখ্যাততম কবিতা। যা আজ চলে না। তবু, সেই সময়ে মনকে "নদী"র সাথে তুলনা দেওয়া খুব স্বাভাবিক ছিলো না। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথও চমকে গিয়েছিলেন।
Sabya daar lekhaa bole manei holo naa, keno?
ReplyDeletekhub tarahuro kore porlaam bodhoy...jaani naa.
anyarakam swaad-gandha...baaNk, badal?
bhaalo laaglo holud bane naakchhaabi haariye felaar reference. aar aahaa salil, aahaa antabiheen...
eibaar ektaa byaktigata kathaa...baanaan niye aamaar maanasik jarhataa kaatiye uthchhi dheere dheere...
---Nilabja
Aryanil Sir, bhishon damee kotha bolechhen, sotti koto kobita jonmo nei aar kaler gohbore harie jai... tao aajkal net er juge pran khule porar abokash taar songe kobir sathe sojasuji jogajog ei ki kom paoa ! Aage little mag er kobita jodi haathe porlo pora holo ta na hole se kothay harie jeto... prothome Anupam er kobita die shuru sekhan theke Kobitar pipasa amay ekhane tene enechhe... amar abosore eei aamar moner kkhuda nibrito korte ek bishal bhumika nei... dhanyabad amar moto ek sadharon meyer kothar uttor deoar jonno... asole Banglar baire pranta hafie othe, sei Bangla amar Jeebonanondo, Bangla amar pran...sei praner chhoya paoar jonno je aakulota ta ekhane ese kichhuta to proshomito hoi...
ReplyDeleteSabya kobita ta aamar kintu khub asadharon legechhe... smritir tanaporene aamra bicholito hoi ja pordar pechhone nora chora kore, krome krome jhapsa hoe harie jai holud kolud bone...
আপনাদের সবার আলোচনা কৃতজ্ঞ রাখলো । সঞ্চিতা, বাংলা ভাষার জন্য আপনার অবস্থাটা বুঝতে পারি -- একসময় ৫ বছর আমাকে কাটাতে হয়েছিল বাংলা না বলে না শুনে । আমরা প্রত্যেকেই সাধারণ ছা-পোষা লোকজন -- জাস্ট লেখার চেষ্টা চরিত্র করি আর জানি -- লেখার জন্য প্রতিভা নামের কোন কিছুর দরকার নেই -- পরিশ্রম আর ইচ্ছাই সব পারে । আর্যনীলদা, তোমার কাছে আর ডিটেইল জানতে পারলে উপকৃত হতাম, ব্র্যাকেট শেষ ফলে এখন বেরিয়ে আসতে চাইছি এই সময় উপকারের আমার ঘোর প্রয়োজন । অর্ঘ্য, কবিতা পড়ার যোগ্যতা যে কোনদিন আমার থেকে তোর হাজারগুণ বেশী । শুভ্র, তোর লেখা পড়ে বিশেষ কাত হয়ে আছি -- তাই নতুন পোস্ট আলাদা করে করছি না ।
ReplyDeleteনীলাব্জ, আমার তো ব্যক্তিগত লিখনভঙ্গিমা নেই । একেক্টা প্রজেক্ট শেষ করে অন্য কিছু করার কথা ভাবি । হলুদ কলুদ বনে একটা নয় দুটো রেফারেন্স আছে । কোন কোন বানান ভুল আছে প্লীজ দেখিয়ে দিও -- শুধরে নেব (ভারী আমি ইচ্ছে করে লিখি, ভারি-র জায়গায়-- এছাড়া)
অসাধারণ। কি ক্ষিপ্র গতি ... টর্চের ব্যবহারটা মাথায় ঢুকে গেলো। ভুলে যেতে হবে। আর এই যে মাঝে হুট করে "পিন্টো"-র চলে আসা, এটা মনে হয় সিগ্নেচার সব্যসাচী সান্যাল।
ReplyDeleteঅর্ঘ্য
সব্য এখানে বাংলা হরফ দেখে প্রাণটা ভরে যেত। এখন আমিও পেয়ে গেলাম। পরিশ্রম , ইচ্ছা আর প্রতিভা এই তিনের সংযোগে কবিতার জন্ম হয় , প্রতিভা ছাড়া এইরকম কবিতা কখন লেখা যায়?আমি ২০ বছর দিলওয়ালাদের শহর দিল্লি তে আছি, তাই আমার বাংলার জন্য কাতরতা টা বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। আপনাদের সবার কবিতা খুব ই ভাল লাগে।
ReplyDeleteআচ্ছা আমার যেহেতু টাইপ টু ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে, জিজ্ঞেস করি উটের কেন ডায়াবেটিস হয় না? মিটোকন্ড্রিয়ার ভূমিকা সেখানে কি?
ReplyDeleteকাঁটা না-বেছে কাঁটাগাছ খেলে কি ডায়াবেটিস হয় না?
Boss, tomaar Type II ? jaantaam naa ! you have to walk, brisk walk at least 30 mins a day...
ReplyDeleteDekho, Type I is an autoimmune disease that happens quite early in life due to antibody production against Pancreatic beta cells that systematically destroy pancreas. Most of the forms of Type II Diabetes starts later in life essentially from Insulin resistance (a condition, where insulin can not work-- due to a number of reasons -- chiefly insulin receptor related). Now, type II diabetes is as much a lipid disease as it's a Sugar disease. Free Fatty acids (FFA) and triglycerides (TG) that circulate in our serum can cause lipid related problems.When excess in blood Glucose and FFA together stresses the pancreas so much that pancreas is slowly destroyed. The chief dumping ground of glucose and FFA/TG is skeletal muscle and liver, they use these materials for energy. Now skeletal muscle and Liver have their own capacity for handling FFA/TG-- wghich is dependent on the amount of mitochondria present-- mitochondria has a number of enzymes that completely oxidezes FFA/TG to get energy. When FFA/TG overload happens skeletal muscle/liver are no longer capable of oxidizing FFA/TG and therefore accumulation of these materials begin, which cause insulin resistance.
Only a small portion of our skeletal muscle (called Soleus muscle) is capable of utilizing FAT/TG to the hilt (this part is full of mitochondria) rest of the muscle chiefly use Glucose to obtain energy. Endurance exercise increases mitochondrial content in skeletal muscle and therefore increases its oxidative capacity and capability to utilize fat.
Breaking down fat is not a great idea unless your skeletal muscle and liver are capable of handling the fat.
Now imagine a Camel that after a prolonged period of gorging and accumulation of fat stops feeding and survives on the FFA/TG released from its hump and it's skeletal muscle/liver are so damn efficient that no insulin resistance occurs{Camel milk is also a craze now-a-days (I'm sceptical) for its "anti-diabetic properties"}. that's what I have been thinking for the last few days, may be gene expression studies in camel skeletal muscle during feeding and fasting can give us some therapeutic clues.
ei sab aar ki...
taaRaahuRoy oporer kochkochi-te prachur typo aar error roye gelo...
ReplyDelete1. systematic destruction of Insulin producing beta-cells --line4-5.
2. echhaaRaa gaadaa bhul-bhaal royechhe ingreji-te... ignore koro...
Sabya apnar lekha pore darun lage, apnar Diabetics er upor o soman dokhol dekhe kinchit ashorjyo hoe amar daktar potideb(AIIMS) ke dekhai, tini bolen either apni micro ba molecular bio ba Medico person hoben, Endocrinology te bishod gyan rakhen...Aryanilda( Dada bolchhi janina uni amar cheye boro na chhoto ) nischoy upokrito hoechhen,walking is the best medicine amar bhaloordher( betterhalf) mote...unter dudh tao kintu felna noi, eato ghorer daktarer mot... Bhalo thakben.... amar bachalota ke kkhoma korben..
ReplyDeleteসঞ্চিতা, হ্যাঁ আমরা প্রত্যেকেই গম্ভীর গম্ভীর পেশায় জড়িত । আমি ছারপোকা মারার বিষ বানাই । আর্যনীলদা অঙ্ককষার জন্য ফুটোওয়ালা চৌবাচ্চা আর সিঁড়ি (বাজে কোয়ালিটির সিমেন্টের)র ডিজাইন করে । শুভ্র, স্প্যানিশ গভর্ণমেন্টের ওয়াইন টেস্টার । অর্ঘ্য আই বি এম কোম্পানি-তে ম্যাকিন্টশ তৈরী করে (IBM stands for I will BUY MCINTOSH)-- যা কম্পিউটার-কে কম্পিউটার, বৃষ্টি পড়লে বর্ষাতি । সুকান্ত শক্তধাতুর মানুষ । রুণা এককালে পোখরাণ বেড়াতে গিয়ে তেজস্ক্রিয় হয়ে ফিরলে -- ভাবা রিসার্চ সেন্টার ওনার ওপর দীর্ঘদিন গবেষণা চালাচ্ছে-- বিনিময়ে দুবেলা দুটি বিরিয়ানি, শুক্তো । শান্তনু, হিমালয়ে উঠে কৈলাস থেকে গাঁজার টাক্সো আদায় করে । আর অনুপম যে ট্রেনে গান গায় সে কথা সর্বজনবিদিত । আর আমাদের এক সাথী অভিজিত ফেরারী আসামী । অভিজিত টেকনিক্যালি, বয়েসে আমার আর শুভ্র-র মাঝামাঝি হলেও টাকনিকালি আমাদের সবার বয়োজ্যেষ্ঠ । রাদ আহমদ -- অরওয়েলের অ্যানিম্যাল ফার্ম নিয়ে বিস্তর গবেষণা করছেন -- সে আজ দীর্ঘদিন হল ।
ReplyDeleteমাফ করবেন নিজেদের নিয়ে ইয়ার্কির লোভ সামলাতে পারলাম না ।
আর্যনীলদা একজন এঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথমেটিশিয়ান । রূনা, ভাবা এটমিক-এর সায়েন্টিস্ট । শান্তনু কাস্টমসের অপাপবিদ্ধ অফিসার । সুকান্ত, শেল-এর মেটালার্জিক্যাল এঞ্জিনিয়ার । অর্ঘ্য আই বি এম-এর কোড স্লিংগার (গুরু লেভেল)। অভিজিৎ আই আই টি গুয়াহাটির প্রফেসর । শুভ্র লিঙ্গুইস্ট -- এবং একমাত্র পাবলিক যাকে একটা দেশের গভর্ণমেন্ট (স্প্যানিশ) শুধু মাত্র কবিতা লেখার জন্য থাকা খাওয়ার খরচা দিয়ে ইয়োরোপে নিয়ে যায়, প্রতি বছর । আর আমি মলিকিউলার বায়োলজিস্ট বটি । দাদা'র সন্দেহ সঠিক ।
রাদ ইজ আ জেম ! রাদ অস্ট্রেলিয়া থেকে ম্যানেজমেন্ট সেরে সত্যি সত্যি একটি বড় ফার্ম করে মাটি মাখছেন ।
ReplyDeleteসঞ্চিতা, হ্যাঁ আমরা প্রত্যেকেই গম্ভীর গম্ভীর পেশায় জড়িত । আমি ছারপোকা মারার বিষ বানাই । আর্যনীলদা অঙ্ককষার জন্য ফুটোওয়ালা চৌবাচ্চা আর সিঁড়ি (বাজে কোয়ালিটির সিমেন্টের)র ডিজাইন করে । শুভ্র, স্প্যানিশ গভর্ণমেন্টের ওয়াইন টেস্টার । অর্ঘ্য আই বি এম কোম্পানি-তে ম্যাকিন্টশ তৈরী করে (IBM stands for I will BUY MCINTOSH)-- যা কম্পিউটার-কে কম্পিউটার, বৃষ্টি পড়লে বর্ষাতি । সুকান্ত শক্তধাতুর মানুষ । রুণা এককালে পোখরাণ বেড়াতে গিয়ে তেজস্ক্রিয় হয়ে ফিরলে -- ভাবা রিসার্চ সেন্টার ওনার ওপর দীর্ঘদিন গবেষণা চালাচ্ছে-- বিনিময়ে দুবেলা দুটি বিরিয়ানি, শুক্তো । শান্তনু, হিমালয়ে উঠে কৈলাস থেকে গাঁজার টাক্সো আদায় করে । আর অনুপম যে ট্রেনে গান গায় সে কথা সর্বজনবিদিত । আর আমাদের এক সাথী অভিজিত ফেরারী আসামী । অভিজিত টেকনিক্যালি, বয়েসে আমার আর শুভ্র-র মাঝামাঝি হলেও টাকনিকালি আমাদের সবার বয়োজ্যেষ্ঠ । রাদ আহমদ -- অরওয়েলের অ্যানিম্যাল ফার্ম নিয়ে বিস্তর গবেষণা করছেন -- সে আজ দীর্ঘদিন হল ।
ReplyDeleteমাফ করবেন নিজেদের নিয়ে ইয়ার্কির লোভ সামলাতে পারলাম না ।
আর্যনীলদা একজন এঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথমেটিশিয়ান । রূনা, ভাবা এটমিক-এর সায়েন্টিস্ট । শান্তনু কাস্টমসের অপাপবিদ্ধ অফিসার । সুকান্ত, শেল-এর মেটালার্জিক্যাল এঞ্জিনিয়ার । অর্ঘ্য আই বি এম-এর কোড স্লিংগার (গুরু লেভেল)। অভিজিৎ আই আই টি গুয়াহাটির প্রফেসর । শুভ্র লিঙ্গুইস্ট -- এবং একমাত্র পাবলিক যাকে একটা দেশের গভর্ণমেন্ট (স্প্যানিশ) শুধু মাত্র কবিতা লেখার জন্য থাকা খাওয়ার খরচা দিয়ে ইয়োরোপে নিয়ে যায়, প্রতি বছর । রাদ ইজ আ জেম ! রাদ অস্ট্রেলিয়া থেকে ম্যানেজমেন্ট সেরে সত্যি সত্যি একটি বড় ফার্ম করে মাটি মাখছেন । আর আমি মলিকিউলার বায়োলজিস্ট বটি । দাদা'র সন্দেহ সঠিক ।