Sunday, February 20, 2011

7 comments:

  1. menorah (spelling Thik ki ?)yahudi pradeep...shamas... egulo keno elo ? Hungarian neurologist (yahudi ?) er haat dhore ?

    stup-Taa dekhe haat nispish korchhe... ekTaa deshlaai kaaThi...

    chemistry-r proyogagaar theke alchemist...ghure aasaa...

    yahudi aagun-er kathaa theke -- fireplace-er accidenct -- chemistry lab-er accident-- theke alchemy -- aagun niye amaader bhoy sekhaane neurologist-er otoproto joRiye thaakaa...aamaader bhoy-o ki puRe Jaay ?

    aagun baar baar fire aaschhe...

    ReplyDelete
  2. aami khub beshi bolte paarinaa... kintu mone hochche... aagun-er refernce eto bhaabe esechhe...taaraa theke menorrah, shikhaar rang etc... "aagun" shabdoTaa-r ki dorkaar chhilo Aryanil-da ?

    kobitaaTaa faaTaafaaTi legechhe... bolaai baahulya...

    ReplyDelete
  3. প্রথম ইমেজটিতে/লেখাটির ঘনত্ব অনুভব করছি। ম্যাজিক ট্রিক। সহজ মনে হয়। বেহালা বাজানোর মত। দেখলে বোঝা যায়না চট করে লুকানো জটিলতাগুলো ।
    ফটোফ্রেমে সাধারণত স্তুপের ছবি সাবজেক্ট হয়না। তার উল্টাটা হয়, ফটোফ্রেম মানে অতীত। ঘড়ি তার ইন্ডেক্স । স্তুপের ছবিটি নস্টালজিক। পুরানো ডেস্ক, উলটানো ডেস্ক - লন্ডভন্ড অকেজো কিন্তু তাও জায়গা দখল করে আছে। চেনা যাচ্ছে। কমায় চলে যাওয়া মানুষের মত?

    ReplyDelete
  4. প্রথম ইমেজটিতে আমার তো মনে হল অনেক সূক্ষ্ম জটিলতা লুকিয়ে আছে, অর্ঘ্য বলেছে। তবে সেই সব আপাত জটিলতা বাদ দিলেও একটা ছবি যেন কবিতাটি পড়ে চোখের সামনে ভেসে ওঠে - সেটা যেন প্রতীক্ষার হতে পারে আবার হতে পারে মৃত্যুর, যেন কারো আর ফিরে না আসার - অই যে শেষ লাইনটা - "স্তূপ তার পরিণতি বুঝে যায়" , কিসের পরিণতি? তা হলে কি স্তূপের ট্রিটমেন্ট ব্যক্তি সাপেক্ষ? হৃদপিণ্ডের সাথে হুঁশের সম্পর্ক - মৃত্যু কি তা হলে হৃদয় আর মস্তিষ্ক দুই দিয়েই চিহ্নিত হচ্ছে?

    ReplyDelete
  5. সত্যি বলবো! আসলে কবির কাছে এইগুলোই বড়ো পাওয়া। সত্যিকারের পাওয়া। এই যে! অনেক মনের অনেক ভাবনা, যা কবির ভাবনাকে ভিড়ের মধ্যে দেখতে পায়, অথচ হারিয়ে ফেলে, তারপর নিজের ভাবনাকে পায় - a figment of one's own imagination - আর সেই হয়ে ওঠে অবশেষে ট্রেনের জানলায় সে কবেকার দেহাতি মেয়েটি যে গেয়ে উঠেছিলো - "পিয়া বিনা" (ref শংকর লাহিড়ী)।

    এই লেখাটা আমার নির্মিয়মান বই-দীর্ঘ কবিতা "স্মৃতিলেখা"র এক টুকরো। প্রায় ২০০ পাতার কবিতা। ছবিশুদ্ধু। ছবি এই লেখার নিয়ন্ত্রক। এই লেখার পদ্ধতিকে আমি বলবো - photoelectric writing। এই পরিচ্ছেদের ছবিগুলো তুলে দিয়েছেন ধৃতিমানদা। মানে, অভিনেতা ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়। এক মৃত ক্যামেরা কারখানার ছবি।

    সব্য ঠিক বলেছে মেনোরা সম্বন্ধে। "শামাশ" সম্বন্ধে একটু বলি - শামাশ সেই service light that is used to light the menorah। হাঙ্গেরিয়ান নিউরোলজিস্টের একটা সাক্ষাতকার শুনি National Public Radio তে। ভদ্রলোক বলছিলেন যে ছেলেবেলা থেকেই আগুন সম্বন্ধে ওনার একটা অবশেসন ছিলো। ওঁর সেই জবানবন্দীকে কবিতার ভাষায় অনু্লেখা।

    সুকান্তর শেষ লাইন বিরাট পাওয়া। কি অসাধারণ কথা বলেছিলো এশবেরি। Chinese Whispers। ঠিক তাই হচ্ছে এখানে।

    অর্ঘ্য যেভাবে ঘড়িটা দেখালো মনে হলো কবিতা লেখা অবশেষে মানে খুঁজে পাচ্ছে। এই বইটা আমি কোনোদিনো প্রকাশ করতে চাইনা। কিন্ত অনেকেই এই বইটার কথা জিজ্ঞেস করে। এইটাই হয়তো বইয়ের দাম।

    ReplyDelete
  6. photoelectric writing - bah! notun concept. chhobir songe kobita thaklei amra dutoke relate korte chai - kintu amar mone hoy ei relation khub beshi joruri noy. karon chhobi o to ekta kobitai. ekta kobitake base kore auro ekta kobita gore odha, jar cholon chhobi theke bhinno hote pare. artist je bhabnar dik nirdesh korchhe kobi hoyto sedik diye hNatlen na. kintu amar jeta jante ichhe korchhe, ei hNata ta ki joruri? chitabagh er review likhte giye ei chinta ta mathay ghurpak khachhe.

    ReplyDelete
  7. মুভি স্কৃপ্ট ? :-)

    ReplyDelete