Thursday, August 21, 2014

প্রিয় পিয়ক্কড়



গীর্জা থেকে যে বেরিয়ে আসছে
কালো মেপল আর মরশুমি ফুলের
ভরকেন্দ্রে  সমাধি ফলকে
বিষয় থেকে যে বেরিয়ে আসছে
তড়িঘড়ি আর ফেলে দিচ্ছে সিনেমার টিকিট
আর যে মোমদানি শূন্যে রেখে সরিয়ে ফেলছে
হাত           পর্দার দানানো ধারণায়
আর যে চার ছড়িয়ে চুঁচড়োর পুকুরে
এক নিরেট ভাষার মধ্যে ছিপ ফেলে বসে আছে

আর কেউজন বাস্পের মধ্যে আলোর মধ্যে
চোখের পাতার ভেতর হারানো উল্কির
জন্য মন খারাপ করতে ভুলে যাচ্ছে

এই এক আটপৌরে পৃথিবী  আমাদের
ত্বকের গভীরে  মাংসে
নোঙ্গর ফেলে  সান্ধ্য পোষাকে  টেবিলের
সামনে  সাবেকী কায়দায়  কলারে
সুতির ন্যাপকিন গুঁজে  অবাধ পোষাকী স্যুপে
মাছিদের ওঠা-পড়া দেখে

দৃশ্যের স্বপক্ষে এই কী যথেষ্ট নয়

কেন তবে তীব্রতায় যাও    কবর
খুঁড়িয়ে   নেভানো চোখের পাতা চিরে
বার কর আর জনমের বাদামি জরুল

বরং মেনে নাও সে বুড়ো চাষীকে
মেনে নাও সকালের কফি কাপে
আলগোছে গ্রাপ্পা ঢেলে নেয়া
আর তার চোখের কোণায় কাকথাবা
সেই তো সহাস্য     বাকীটুকু
বেহালার কাঠ ফুঁড়ে চলে যাওয়া অ্যালয়সঙ্গীত 

তবে প্রকাশ্যেই কথা বল চুমু খাও
মদের দোকানে 
মদের দোকানে
স্তিমিত ঘোড়ার মাঝখানে কালো ঘাসে
রেপসীড ফুলের বিক্ষিপ্তি

সেদিনের সোমব্রেরো টুপি আজ ফেদোরা
হয়েছে   স্থানীয় অর্থনীতি  খানিকটা বদলেছে
পুরোনো অভ্যাস অন্তত শনিবারে
বদলে ফেলাই যায়   অন্তত এক শনিবারে

বারে তো সাধারণত দাম বেশি
তবে বারম্যান মোটামুটি সহৃদয় লোক
ওরা সাথে এনেছিল   মেস্কাল লার্ভা জারানো
 মদ বার টেন্ডার দিয়েছিল একবাটি পুরোনো তাপাস

ওকে দেখ ওই এক আভিধানিক
পৃথিবী  যে নেশা না চাপতে পেরে ২-১ ঘন্টায়
একবার বরফে বেরোয়  হাত জড় করে
ফু দেয় সেঁকে ঘসে আর সিগারেট টানে
গৃহহীন মানুষের সাথে
বাইরে অন্ধকার  ঘোড়াগুলো
পার্কিং লটে গায়ে-গা ভুতুড়ে স্নরটিং

এক আনুষ্ঠানিক  পৃথিবীও ছিল এ জগতে
খুব নোনা ও নিথর

5 comments:

  1. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  2. আমার পাঠ এরকম দাঁড়াচ্ছে –

    গির্জা থেকে, ধর্ম-প্রতিষ্ঠান থেকে যে বেরিয়ে আসছে সে গির্জার বাইরের কবরে যায়, ফুল দিতে। পরের পংক্তি পড়ার আগে পর্যন্ত এগুলো নিছক তথ্য, একটা বিবৃতি। তার পরেই কিন্তু বিষয় থেকে একজন বেরিয়ে আসছে। এখানেই 'বিষয়' ও 'গির্জা' একে অন্যের রূপক হয়ে দাঁড়ায়। এগুলোকেই আমি ক্রিয়া-রূপক বলতে চেয়েছি। একাধিক প্রবন্ধে আছে। Action metaphor – যা দুটো বিশেষ্য, বিশেষণকে একই ক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে মিলিয়ে দেয়, আসলে এরা আপাত সম্পর্কহীন। বেরিয়ে আসছে গির্জা থেকে, বেরিয়ে আসছে বিষয় থেকে - এখানে 'বিষয়' কে আর আক্ষরিক অর্থে দেখা যায় না। ‘বিষয়’ মুহূর্তে institutionalized হয়।
    অনেক ইঙ্গিত এবার স্পষ্ট - সমাধি, কার? সমাধির ফুল কীসের? মৃত্যুর উপচর্যা আর সে মৃত্যু ‘বিষয়ের’। সেই 'death of the subject' কি? যে কেবল এটুকুই জানে তাই ভাববে। আমি ভাববো না। ভাববো বিষয় থেকে বেরিয়ে আসা, তাকে পরিত্যাগ করে চলে আসা, যা যা মৃত, যা মৃতের পুষ্পসজ্জা, তাকে ফেলে রেখে আসা। একটা গোটা celebrationকে পরিত্যাগ করা। এখানে একটা প্রতিরোধও আসছে - চালু পোস্ট-মডার্ন ধারণাকে redefine বা reconsider করার প্রবণতা। যে বিষয় মৃত নয়, তার মধ্যে থেকে বেরিয়ে আসা চাই। এর পরেই আরো একটা বেরিয়ে আসার কথা। সিনেমা হল থেকে (টিকিট ফেলে দেওয়া হলো, মানে শো খতম)। পর্দা - যা এখনো এক বিমূর্ত মাধ্যম কিছুটা, তার থেকে তৈরি (দানানো -kerneled) যে নান্দনিক (মোমবাতি, যা কিনা আবারো গির্জার কথা মনে করায়, প্রতিষ্ঠানের) তাকে শূন্যের মধ্যে রেখে চলে আসার কথা আসছে। Eliticism? তাকে ফেলে আসা? আর একটা পরিত্যাগ, ভিন্ন এক মাধ্যম থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণাকেও। তার বিমূর্ততাকে। এখানে যদি আমি আমার লেখালিখির অনেকটার একটা criticism পাই, পেতেই পারি কিন্তু। সেভাবেই দেখি আপাতত। বেশ, তারপর?

    তারপর নিরেট ভাষার মধ্যে চারা ছেড়ে যে ছিপ ফেলে বসে আছে তার কথা আসে। এখানে এক তীব্র sarcasm - যারা ভাষাবাদী তাদের প্রতি, যারা ভাবেন ভাষাই সব, বিষয়কে বাদ দিয়ে ভাষাকে প্রধান করার কথা যা আমার মনে হয় দারুণ exotic ফুচকার খোল বানিয়ে তাতে ঘাস ভরে জলে ডুবিয়ে খাওয়ার মতো।

    এর পরের ছত্রে কবির নিজের অনুসন্ধানের কথা, অনুতাপহীন এক ‘loss’ বা 'হারানোর' কথা - যা আমরা ধরতে পারছিনা, যা আমাদের এড়িয়ে চলে যায়। যার উপস্থিতি সম্বন্ধেই আমাদের কোনো হুঁশ নেই, তার অনুপস্থিতি অনুশোচনাহীন। কত দেখা, বোঝা আছে রোজকার ‘আটপৌরে’ জীবনে, যার নাগাল না পেয়েই 'সাধারণ' কবি কী মজামে! কী আত্মবিশ্বাসী! (‘আটপৌরে’ শব্দটার সাথে একটা বসনিক চিন্তা আসতে পারতো। পশমিক, বসনিক, কাপড়, বুনন, অতয়েব লিপি। এইসব হিন্ট আনা যেত। কেননা ‘আটপৌরে’ শব্দটা শাড়ি থেকে এসেছে – আটপুর গ্রামের কাপড় থেকে। কাজেই সেই সূত্রকে দারুণভাবে এখানে ব্যবহার করা যায় – এক গোপন সাজেশান হিসেবে – কাপড় ও বুননকে ইঙ্গিত করে।)

    ReplyDelete
  3. এরপর কিন্তু কবিতা একটা ব্যবহৃত ও নিরাপদ চর্চার জায়গায় চলে গেছে। এই অংশ অনেকের ভালোলাগবে। আমারও ভালো লাগছে কিন্তু খুব সাঙ্ঘাতিক thrilled নই। এই অংশ পারিবেশিক কবিতার উদাহরণ। Circumstantial poetry। একটা পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। বাংলা কবিতার ভালো ও বিচিত্র লাগার কথা কেননা বিদেশের পরিবেশ। বিদেশী খামার বা গ্রাম বা ছোট শহরের পরিবেশ। কোনো বিশেষ দেশ কি? সে দেশে অর্থনৈতিক পরিবর্তনের একটা চেহারা আঁকা হয়েছে একটা ছোট্ট বাক্যে। অত্যন্ত কৌশলে, কেবল একটা টুপির নকশা বদলের তথ্য দিয়ে। এ জিনিস বাংলা কবিতায় বিরল – একজন ম্যাদামারা প্রথাগতর তুলনায় একজন তীব্র বুদ্ধিসম্পন্ন (ঝলক-দিখলা-যা)কবি কী করতে পারেন তার এক আশ্চর্য নমুনা এখানে। সমব্রেরো টুপি অর্থাৎ সাধারণ অর্থে মেক্সিকান হ্যাট। লম্বা, খেলানো ব্রিম। গ্রামীণ, ঐতিহ্যবাহী, আদিবাসী সংস্কৃতির পরিচায়ক। তার বদলে এসে গেছে ফেদোরা টুপি। ছোট ব্রিম। মার্কিন, যদিও পুরনো, শিকাগোর সমাজবিরোধীরা একে প্রায় ফ্যাশন করে তোলে ৩০-৪০এর দশকে। বিশ শতকের শেষের দিকে ভদ্রলোকেরা পরতেন, কিঞ্চিত মূলস্রোতের ফ্যাশন-সংস্কৃতির বিরোধী যারা। কাজেই স্থানীয় অর্থনীতির মুন্ডু যেভাবে বিশ্বায়ন ঘুরিয়ে দিয়েছে – এ তারই ইঙ্গিত।
    সমব্রেরো টুপির পর আসে মদের সাথে ‘তাপাস’ খাবারের কথা। পরিষ্কার মেহিকোর কথা বলা হচ্ছে। বা পশ্চিমের কোনো মেহিকান শহর বা পাড়া। কবি মেহিকো যাননি, সে খবর রাখি, তাহলে? সিনেমা থেকে আসছে না তো এই মেহিকো? যাইহোক, এগুলো আমি-পাঠকের সবিশেষ কৌতূহল, অন্য পাঠক এসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। বরং না জানা থাকলে ‘তাপাস’ শব্দটা একটু গুগল করে নিন না। আহা! কতরকমের যে হয়। কোনোটা আবার গ্রিক বাকলাভার মতো। চাট হিসেবে জুড়িহীন।
    মোটকথা এক সরল, বিস্ময়হীন, অতি-প্রত্যাশিত, প্রাত্যহিক জীবনের কথা। একেই বলা হলো – ‘আভিধানিক’, ‘আনুষ্ঠানিক’ পৃথিবী - formal world, formal settings, formal visuals – এর মধ্যে কত জীবন ছিলো – নোনা, নিথর। তাদের ধরবে কি কবিতা?
    পরিশেষে প্রশ্ন – কী কী জীবন ছিলো সেখানে, কী কী দেখার/ভাবার জিনিস? কবির পরবর্তী কবিতায় কি তারা ফিরে আসবে? সিনেমার sequel এর মত?

    ReplyDelete
  4. আর্যনীল'দা, যদি পশ্চিমে মানুষ হতাম -- তবে এই যুগে গা শিরশির করে উঠত -- বলতাম ক্রীপি । আর যদি তিন চারশো বছর আগের মানুষ হতাম-- তবে ডাইনি সন্দেহে পুড়িয়ে মারা হত তোমাকে । বর্তমানে আমার মা'র একটা উক্তি মনে পড়ল-- ব্রহ্মা'র অগোচরে কিছু'ই থাকে না ।

    গীর্জা একটা ছিল আমাদের মোহল্লা হুদিংগা'-তে, স্টকহোম কাউন্টি । আর সারা বছর কালো পাতা ঢাকা এক অদ্ভূত মেপল । সেদিন ইস্টার ছিল মনে পড়ে । সকাল থেকেই মদ খাচ্ছিলাম, ফোন করছিলাম প্রণব-দাকে তার পর মেলায় গিয়ে কঙ্কর গাধার পিঠে চড়া । ঘুরতে ঘুরতে গীর্জায় -- কালো মেপলের পাশ দিয়ে খানিকটা জমি মরশুমি ফুলে ভরা, তারপর রাস্তা, আবার মরশুমি ফুল তার পর বিস্তৃত কবরখানা । সেখানে অনেকক্ষণ বসে ছিলাম নেশাগ্রস্ত । এই লেখাটা শুরু হয় ওই দৃশ্য হঠাত মনে পড়ায় । এই লেখাটা লিখতে লিখতে গড়ে ওঠা । কালো মেপল, চলতি সৌন্দর্যের অনুপাতে কুৎসিতই বলা চলে আর তার অপোজিটে মরশুমি রঙের ফোয়ারা । মনে হল অবজেক্টিভ থাকতে এর ভরকেন্দ্রে থাকাই শ্রেয় । কিছুদিন ধরে আগে পড়া ইনফার্নো মনে পড়ছিল তার সুত্র ধরে উইল্যাম ডারলিম্পলের “হোলি ল্যান্ড’-এর পরিব্রাজন । সে গীর্যা ক্যাথলিক ছিল না প্রোটেস্টান্ট, নাক গ্রীক অর্থোডক্স—মনে পরছিল না । তারপর মনে হল এই এক বিষয় একে ত্যাগ করা যাক । গীর্জা ও বিষয় দু'ই প্রতিষ্ঠান কখনো এক, কখনো একে অপরের পরিপূরক-- ত্যাগ করা যাক । দৃশ্য ও বিষয় থেকে বেরিয়ে আসা যাক-- সিনেমার টিকিট তাড়াতাড়ি না ফেললে এর রেশ চলবে । কবিতা এক আলোকিত অবস্থা-- যে বলে-- তার প্রতি করুণার বশে ফেলে দিলাম অন্ধকার গির্জার মোমবাতি । নাহ তাকে শূন্যে রেখে সরিয়ে নিলাম হাত । পর্দা শব্দটা অনেক অর্থ নিয়ে আসলো -- চোখের পর্দা থেকে,রহস্যের, প্রথা’র-- তার ধারণার কথা -- মনে হল পর্দা'র জায়গায় “কারটেন” ব্যবহারে তো “যবনিকা” বেশি প্রাধান্য পেত, আর ড্রেপস বললে ? ভাষার কথা মনে পড়ল । নিজেকে নিয়েই শ্লেষ, মনে পড়ল -- চুঁচুড়া, চিনসুড়া, চুচড়ো -- আমাদের অক্ষমতা এমন কি উচ্চারনের অক্ষমতা থেকেও ভাষা গড়ে ওঠে -- অথচ এই নিয়ে কী প্রবল এক্সিস্টেন্সিয়ালিস্ট আদিখ্যাতা আমাদের । ভাষা এত এক ঠুনকো জিনিস অথচ কী অদ্ভুত ভাবে সে মানুষের স্বপ্নকেও নিয়ন্ত্রন করে ? একে আমি কী চোখে দেখব ।
    তার পর এক বড় কবিতা লিখতে চাইলাম । পরিবেশ বানাতে চাইলাম । রেটোরিক বোরিং হয়ে যায় ডিস্ট্র্যাকশানের অভাবে আর এক্ষেত্রে ডিস্ট্র্যাকশান কিছু ক্ষয় কিছু স্মৃতি কিছু হাইব্রিডাইজেশান ও সিন্থেসিস নিয়ে তৈরি—যা খুব ইম্পর্ট্যান্ট নয় ।
    একটা জিনিস বলার ইচ্ছে হচ্ছে – সুইডেন সম্ভবত বর্ণশংকরের পীঠস্থান । রাশিয়ান বাপ, চিলিয়ান মা, ইতালিয়ান ঠাকুর্দা, চাইনিজ ঠাকুমা – এসব বিরল নয় । আমরা দশ বারো দেশের লোক ফুটবল খেলতাম সুইডিশ, ড্যানিশ, ব্রাজিলিয়ান, জার্মান, কলোম্বিয়ান, উজবেক,স্পানিশ, মেহিকান, কিরঘিজ...পেশায় ছাত্র থেকে ডাক্তার, ওষুধ কোম্পানির হোমড়া চোমড়া থেকে রেস্তোরাঁর ডিশ ওয়াশার । খেলতাম কম, খেলা শেষে বীয়ার খেতাম বেশি – তো স্প্যানিশ গ্যাং-এর (গ্যাং-ই বলা হত ওদের) ছেলেগুলো বেশ একসাথে থাকতো সব সময়—আমার সাথে একটু বেশিই ভাব ছিল সিগারেট খাওয়ার কারণে । একই রকম জামা কাপড় পরে বেরোতো মাঝে সাঝে । আমাদের শুক্রবারের আনুষ্ঠানিক পাবে কখনো সখনো থীম পার্টি হত । একবার ওরা সোম্ব্রেরো পরে এসেছিল । পরের বার ফেদোরা । প্রত্যেক পাবের ফোটো টাঙ্গানো থাকত ল্যাবে, করিডোরে—ক্যাপশান থাকতো—টম ক্রুজ, টোম্যাটো ক্রুজ ইত্যাদি... যাই হোক এই টুপি নিয়ে হাসাহাসি হয় একবার-- ওয়েস্টার্ণ সিনেমার মেহিকান কিলারেরা, শিকাগোর “মব’-এ সামিল-- গ্লোবালাইজেশান !
    তাপাস আর গ্রীক/টার্কিশ বাকলাভা কিন্তু আলাদা – প্রথমটা নোনতা খুব । দ্বিতীয়টা মূলত খসখসে মিষ্টি প্রচূর মধু ও অলিভ তেলের কারণে । তাপাস বার অনেক ছিল ওখানে বর্ণশংকরদের কল্যানে । আর মেস্কাল লার্ভা সমেত টেকিলাও এই বর্ণশংকর-রাই জোগাড় করত । ইভান নালভারতে বলে এক পরম বন্ধু – রাশিয়ান মা ও মেহিকান বাপ তার কল্যানে এ জিনিসও একবার খাওয়া হয় পাবে । আমাদের শুক্রবারের পাবে রোটেশানে বার টেন্ডার হতে হত । সে দিনের বার টেন্ডার ছিল আনাস্তাসিওস দামদিমোপৌলস (ট্যাসস; বনসাই গ্রীক) আর পাউলা কুনিয়া (আইরিশ) । কোথায় বসত এই পাব ! প্রতি শুক্রবারে ক্যারোলিন্সকা ইন্সটিটিউটের সাউথ ক্যাম্পাসে, সেন্টার অব নিউট্রিশান-এর লাঞ্চ রুমে ।

    ReplyDelete
  5. কবিতা-টা লেখা চলছে -- আয়তন বাড়ছে । আটপৌরের সাজেশানটা ফ্যাবুলাস । তোমাকে কুর্ণিশ । ঠিক এই কারণেই যে কোন কবিতা লিখতে চাইয়ের কাছে এতটা জরুরি হয়ে ওঠ তুমি ।

    বাই দ্য ওয়ে -- একটা কথা আমার সমস্ত সারকাজম নিজেকে নিয়েই -- আত্মসংশয়ের কারণে অন্য কাউকে নিয়ে ব্যঙ্গ করার কথা ভাবতে পারি না ।

    সব্য

    ReplyDelete