Saturday, January 14, 2012

ম্যাজিক শহর

রহস্যমুখ থেকে ময়াময় নামিয়ে
ক্লোজআপে রাখছি দৃশ্যায়নগুলো
অদৃশ্য অয়ন
হেঁটে
হেঁটে
সম্প্রসারিত ডানা খুঁজছে এমন
যেন এইমাত্র
আবিষ্কারে উড়ে যাবে
ম্যাজিক মাশরুমে ফোটা শহুরে বিভ্রম

স্ফূর্তি লেখা রাস্তায় গাঢ় লালবাতি জ্বলে গেলে বন্ধনে মগ্ন হয়ে ওঠে ঝিমরাতের মানচিত্র। অরক্ষণীয়ার বেওয়ারিশ যোনিমুখে ঠোঁট বুনে দিয়ে যায় সুললিত সুড়ঙ্গপথ

পরিপাটি গন্ডির ভেতর
উড়োপাখি
উড়তে
উড়তে
এলোমেলো করে দেয়
নিভৃত কাঠামোয় জড়ানো সুতো
আলগা হয়ে আসে আঙুলের স্বরধ্বনি

অতর্কিত কথার ঝাঁকে তুমি বিশেষণে নেমে গেলে বাহুল্য মনে হয়
আজকাল। বি পূর্বক সেশন বসিয়ে এই যে তোমার হিসেবের পারিপাট্য, সেখানেও মাথা গুঁজে পড়ে আছে অলীক তৃষ্ণারা। শূন্যের জলছাপ মাখা সুড়ঙ্গে কার মুখ? কবেকার চোখ খুঁড়ে বাসা বাঁধে অন্ধবিন্দুরা?

তোমারো তো পথ আছে
পথিকে যেমন
অবস্থান ভেঙে ভেঙে পায়ের উল্লাস
স্লো-মোশানে ফুটছে নিসর্গ
শিমুলে না তুমুলে ভাবনার আগেই
তুমি

তোমার চোখ
চোখ গড়ানো ভ্রমরামি

ইদানীং মহড়াপ্রবণ বৃন্দাবলির জল সইছে শহরকোঠা। তালভাঙা কোরিওগ্রাফি থেকে মহীনের ঘোড়াগুলি ধীরে নেমে এলে আলোরাও গা থেকে খুলে রাখে ঝলমলে মুখোশ। মুখের জলধ্বনি। জলরোলে আকাশ ডাকছে জীবনমুখী মুখড়ায়


তোমারো তো দর্শন আছে
আয়নাফেরত দৃশ্যতায় যেমন
বেজে ওঠা মাত্রাবোধ
চলকে

চলকে
জলকে চলার অভিযোজনে
কথালীন হয়ে ওঠে
রক্ষণীয়ার ভেতরবাড়ি
বিদ্যুৎতরঙ্গ
সুড়ঙ্গ

ক্ষরণের মাত্রাবোধে হেরফের হলে শাহরিক শর্করা থেকে উপচে ওঠে মৌ সংক্রান্ত স্বরধ্বনি। ডায়াটোনিক অবরোহে কোমল হয়ে আসে গান্ধার। জুয়াঘরের প্রতিটা জানলায় নেচে ওঠে আশাবরির তুমুল গল্প। বাজিকরের আঙুলে পণ রেখে দেখেছি তোমার শহরে কোনো হারজিতের গল্প নেই


আঙুলের গল্প
তিনটে আঙুল
তুমি দাগের কথাও ভাবতে পারো
কিংবা ভগ্নাংশ
আমি অংশ নিয়ে
ঘুরে
ফিরে

ইতিবাচক সবুজ আলো নিভিয়ে যৌনসদনের বারান্দায় ফুটছে লাল রুমালের বিষোৎস্না। মার্জিনে রাখা মেয়েলি সিগন্যাল অমার্জিতের মর্যাদা রেখে আসে ফুলমাসির মৌভোলা আঁচলে। খুন হয়ে যায় ভাবনার পারম্পর্য। অস্থির পৃথিবীর ভাস্কর্যসম্ভব প্রতিমা। ফলত সাইরেন বেজে ওঠে পুলিশি প্রতিষ্ঠানে


কালাপাহাড়ি এই শহর
ম্যাজিক খচিত ট্র্যাফিক লাইট
নেভানো ল্যাম্পপোষ্টের নিচে জুয়া খেলে
তারাদের ছায়া

জ্বলে
নেভে
নেভে
জ্বলে

আলোরা তখন নক্ষত্র নেভানো ভুবনডাঙার চর্চাপদে দুপেগ আড্ডারোলের এলিজি লিখে রাখে। পরকীয়ার পান্ডুলিপি শুয়ে থাকে তাসবাড়ির চাঁদচোরা বিছানায়। ভুল প্রেমাবোল তাবোল ফোটাচ্ছে হাইরোডের অবৈধ হরফে

ইস্পাতে গাঁথা শহরতলায় বদল আনে নদী
ধারাবাহিকতায় তুমি ফুটে উঠলেই
পরম্পরার ধারালো ধনুঃস্বরে জেগে ওঠে
মহাকাশের বিন্দুবাসিনী অবুঝেরা
ছায়া থেকে প্রতিচ্ছায়ায় নেমে আসে
ঘাত
প্রতিঘাত

ঘাতের ভেতর নাগরিক পংক্তিসকল। প্রতিঘাতে জেগে থাকে নিবিষ্ট দর্শন। চোখের কুর্নিশগলা নির্যাস পান করে শব্দ ফুটছে অবাস্তবের রোদচশমায়। নিরাময় ডাকা জানলায় একপ্রস্থ নতুন লিখে রাখি রোদগ্রস্ত আঙুলের তুমুল উল্লাসে

চাঁদগলা কুহকের বিরুদ্ধে এই যে আমার স্বড়যন্ত্র
ওঁকার বুনছে দিনরাত
কে তুমি
কেন তুমি
কোথায় তুমি
যেন তুমি তুমি করে ঝরে যাবে
দীর্ঘশ্বাসিত সমস্ত বিরহ সংবাদ
আর শ্রবণমহলে জেগে থাকা নিরন্তর ‘হুম’
নীরবতা খুঁজতে বেরোবে ইনফ্রাসোনিক শব্দমহল্লায়
হল্লাবাজের হলাহলে হাত পেতে দেখো
ওল্টানো রুইতন
আঙুলের উদ্বেগ
অলীক বিদ্রোহ
সব তুমি ছাড়া
যেমন তুমিও তুমি ছাড়া

চলো, দেয়াল ভাঙি। গড়ার আগে। কারণ সিলিকায় দেয়াল গড়ে দিলে ঝাপসা হয়ে আসে দর্শন। দেয়াল ভাঙা শব্দে মুক্ত হয়ে ওঠে প্রথার অনুগামী সমস্ত গদ্য

তুমিও তো দেখেছ
দেয়াল গড়ানো ফোঁটা ফোঁটা জলের ভেতর
ওল্টানো ঘর
ঘরান্তরিত অভিযান কেমন বিস্ময় ফোটাচ্ছে
লংমার্চে নামা বিশ্বকণার পায়ে
এসো
বসো
বলতে বলতেই
ভুলমহল্লায় বেজে উঠল বোসনের মহিমা
নতুনকে নতুন উজাড় হয়ে যাচ্ছে
তোমার সংঘর্ষবাতিক সুড়ঙ্গে
সৃষ্টের চোখ বরাবর সৃষ্টিকে নামিয়ে আনার খেলায়
খেলছি তোমার বুননগ্রস্ত আঙুলে
দেখতে
দেখতে
ফুরিয়ে ফেলছি রোদসাধা রাধার
রা-না-দেওয়া ফোটনের গতি

গতি হারানো চোখে তখন আভ্যন্তরীণ স্বপ্নদোষ। দোষাণুগ্রাফিক কম্পোজিশানে আমি পায়রা বসাই। ঠোঁটচঞ্চল বিম্বাণুরা হারমোনিকপ্রবণ হয়ে উঠলে বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠে হরমোন। প্যাভলভের বিজ্ঞান সীমানায় উলটে পালটে লিখতে থাকি প্রতিবর্তী ক্রিয়া

চলো, মূল্যবোধের স্যাঁতানো সূত্রগুলো ছিঁড়তে ছিঁড়তে যাই। প্রগলভ কবিতাপ্রণালীর পাশে রেখে আসি নতুনের কুরুশকাঁটা। বুননের যোগাযোগে দেখো, কেমন অনিবার্য হয়ে উঠছে সমস্ত বিভ্রান্তি

না-কবির কোনো ভ্রান্তি নেই
ছায়া থাকে
আলোও কিছুটা
কবির আলো-না-আলোয় বোনা ঘর
হু হু আলোর পিছনে ছায়া দিয়ে বোনা মৌচাক
নিঃশব্দে জ্বলে যাচ্ছে মোম
আলোছায়ার মাধ্যমের ভেতর তরুণের পাণ্ডুলিপি
খুলে রাখছে বারোয়ারি গ্রন্থিসকল
মন্থনালয়ের বারান্দায় ফোঁটা ফোঁটা জীবন লিখছে
কাচঘরের ইশারামুখর দর্শন

দর্শনানন্দে ফুলিয়ে তুলছি বেলুন
হাওয়ার ভেতর আকাশকুসুম
উড়তে
উড়তে
মনস্তাত্ত্বিক আঙুলে
ঘুণ লাগা নখের ভেতর গজিয়ে উঠছে শারীরিক বিকার, হাওয়াবাহী শিরা উপশিরায় গঠিত তাদের
হাত
পা
মাথা
গঠনের ভেতর প্রাত্যহিক মান
মানদন্ডে মাপা অভিমান
কিছুটা অনুরাগও বলতে পারো

হাড়ের ভেতর লাফিয়ে উঠছে ছায়া। উন্মাদ অবসরে উড়ে আসে কালো মেঘ। মাঝরাতে বেলুনওলার ঘন্টি শুনি শ্রবণবিরোধী নিউরোনে। অসহযোগ আবর্তে ঘুরতে ঘুরতে ঘুরনবাতিক পৃথিবীও অন্তরঙ্গ হতে থাকে স্বরূপে

উহ্য রাখা অর্ঘ্যর গায়ে অনুক্ত ঢাল বসাই
কোমল হয়ে আসে বাঁকানো ধনুঃস্বর
মনস্তাত্ত্বিক আঙুলে তখন বিচ্ছিন্নতার লড়াই
উড়ন্ত বেলুনের সুতো কেটে যায় নিঃশব্দে
একা হাওয়া
একলা আকাশ
একপশলা প্যাশান
অলখ স্বরে ডেকে নেয় কমলা রঙের বেলুনগুলো

বেলুনবালার আঙুলে জড়ানো প্রফুল্লরা ক্রমে নিভে আসে কনেদেখা আলোর দাগানো শ্যামবর্ণে। মধ্যরাতের অন্ধকার চাঁদঢলানো ঘুমপাহাড়ের গায়ে লিখে রাখে গাঢ় রাত্রিত্বক। ফর্সা হওয়ার ক্রিমের ভেতর নিশ্চিন্তে ঘুম যায়
স্মৃতি
বিস্মৃতি

আমার ঘুমের সমস্যা জেগে থাকে
সিঁড়িভাঙা দ্বন্দ্ব নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাই
যাই কেন প্রভু
যাওয়ার তো কোনো আসা নেই
তুমি স থেকে শ করতেই পারো
পুরে ফেলতে পারো সোনালি খাঁচায়
আমার সমস্যা তবু জেগে থাকে
গরাদের ভেতর
না-ঘুমের ভেতর
তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে তার সূচিমুখ

প্রতিরাতে একটু একটু করে বর্ণান্তর ঘটে যায় সেরিব্রামের কোষকলায়। কোষের মধ্যবর্তী শূন্যস্থান দখলে আসে তোমার। বিজ্ঞাপনের নেশানো অস্তিনাস্তি গুনগুনালে ঘুমহীন ঘোরে বেঘোর হয়ে ওঠে কোষের দেয়াল

কেন্দ্রমুখী ভ্রূণ
বদল ডেকে ডেকে
ঢেকে ফেলে বহিরঙ্গের খোঁচাওলা গথিক
অন্তর্গুহার দাওয়ায় উড়ো হাওয়া
গুছিয়ে তোলে কুন্তলিমা

আমি তখনও বিনুনি বাঁধার মোহে সাজিয়ে তুলছি কুন্ঠিত আত্মজাকে। অন্ধকার সিঁড়িঘর সরে আসছে সন্তপর্ণে। মাথার ভেতর ক্রমশ জেগে উঠছে আলোবাসার চিলেকোঠা

দৃশ্য বাজিয়ে সাদৃশ্য আনছি তোমার বাঁকজর্জর গ্রীবায়
অনুকূল চোখের সংশয় থেকে
অন্ধকারের অচলাবস্থা থেকে
ডেকে নিয়ে যায় প্রজাপতি

বিরহবাদের ফুটপাথে নেমে আসে রাধাসদনের কৃষ্ণকলি। প্রেমফ্রেমের কাটাকুটি খেলায় ভুল চলনের শূন্য বসাতে বসাতে গেঁথে ফেলছি একটা গোটা বিষণ্ণ রাত। অনিবার্য কালবেলা

ঢ্যাঙা রমণীয়তার ফ্যাশান শোয়ে
রতি ও নিয়তি
সমতুল্যে ঝুলে থাকে মানদন্ডের দুপাশে
তোমার রাতচরা আলো জ্বেলে
উজান বাইছি সিঁড়িঘরের অন্ধ ঝিলমিলে
রং চাইছি
ডানা চাইছি

চাওয়াবাদের সিম্ফনিতে লিরিক গেঁথে গেঁথে শাহরিক ট্রামলাইনে জিইয়ে রেখেছি একটা গোটা যুগের নির্বানন্দ। তুমি দেখলে না রঙমহলের বারোয়ারি প্রতিযোগিতা থেকে কখন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল সন্ত্রাসীদের দল। নতুনের চলচঞ্চল পায়ের জলছাপ ট্রামলাইনের চিহ্ন মুছে নির্মাণন্দে গড়ে তুলল আনন্দনিকেতনের খোলা হাট

আনন্দ এক অন্তর্বর্তী সেট
এপাশে ওপাশে টাঙানো
কিছু আশালীন কুয়াশা
কিছু বিষণ্ণতার রোচনামচা
ভুল মরসুমে ভেস্তে যাওয়া দলীয় সমাবেশ
বদল খুঁজছে
কেলাসিত এই শহরসময়ে
সেটের হাতলে আপৎকালীন শব্দ বসিয়ে
টেনে রাখি প্রসারণ ক্ষমতার ছড়
হাইফেনের টানা সড়কে নেচে ওঠে
আমাদের অবস্থান

গত দুদিন বা আগামী দুদিনের চর্চাপদে বাড়তে থাকে সেটের সম্ভাব্য সীমানা। অসীম সংক্রান্ত সমস্ত পারমুটেশান থেকে একটা একটা করে তুলে ফেলি বিন্যাস। দেখো, স্রষ্টালজির শৃঙ্খলা মুছে শব্দেরা কেমন পা ছড়িয়ে বসে আছে তোমার প্রশ্রয়ে। মনোরঞ্জনের ভেতর এই যে তোমার মগ্নতা, প্রশ্রয়ের ভেতর এই যে তোমার দিগন্তবোধ, কোথায় জমাবে তার মুহূর্তের হিসেব

এই কাল
এই ক্ষণ
কিংবা অবস্থান থেকে তুলে নিই পারস্পরিক সমবায়প্রথা
প্রথাবিরোধী শমন জারি হলে
নিয়মাবলির গ্রন্থি খুলে আবার গাঁথতে বসি
অজানা সেটে
অচেনা মন্থনে

অন্ধকারের রূপটান থেকে রঞ্জনরশ্মি তুলে তুলে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে আনোখা রূপকল্প। সরলরেখা বাঁকিয়ে চুরিয়ে আলোরা ঢুকে পড়ছে মাশরুমের ম্যাজিকে। শহর ফুঁড়ে জেগে উঠছে মনোবিকারের মানোয়ারি জাহাজ। মনস্তাত্ত্বিকের পিছল মস্তিষ্ক বেয়ে যোগাযোগে নামছে বাতাসের মই, রসায়নে গাঁথছে কোষবন্ধন সেতু। পারাপারের পায়ে কথারা নেচে উঠছে সাপের গায়ে গায়ে। ফিসফিসে নেমে যাচ্ছে তোমার দেখার পার্সপেকটিভ। আসলে দেখার জন্য পায়ের নিচে কোনো গন্ডি দেবার দরকার নেই। গোল পায়ের ছকে তুমি নামতেই পারো পাগলের ভূমিকায়

প্রস্তাবনায় রাখছি কিছু সুগন্ধ
কিছুটা ক্লিনিং এজেন্ট
লুকোনো সবুজের চারা
তকতকে হয়ে উঠছে বাথরুমের আয়না

ছায়াপ্রবণ মেঘ ডাকলে বৃষ্টি খসাবে আয়না আর তুমি হয়ে উঠবে মুহূর্ত। মুহূর্তের গায়ে জেগে উঠবে দুএকটা ছক।পরিকল্পনার অভাবে হ-য-ব-র-ল খোপ। ছকবাঁধা চৌরাস্তা শেষ থেকে শুরু থেকে অলিগলি খুঁজে খুঁজে হয়রান। দু মিনিট নীরবতা পালন করো হে। দেখছো না, রাত নামছে খোপের
ঘরে
বাইরে

মাঝরাতে পৃথিবীর প্লেটোনিক লভ্‌
লভ্যাংশ কেটে রেখে সরে যায়
শূন্যের সরগমে
কেঁপে ওঠে যোগাযোগ সেতু

এইসব সরে যাওয়ার ভেতর জমা হতে থাকে আমাদের কথারা। কথার গায়ে লেগে থাকা দৃশ্যরা মই ভেঙে ভেঙে উঠে যায় পাগল চোখে
পা গোল
তার চোখসংক্রান্ত মিথ
জলছলে টলটল করে ওঠে
জলতলে রাখা আয়না ভূমিকা গড়লে সমস্ত জলযাত্রা স্বচ্ছ হয়ে ওঠে মনোবিজ্ঞানের স্বতন্ত্র শব্দে



5 comments:

  1. Runa,

    aboshshoi monojog diye poRaar moto lekhaa laaglo... kintu utprekSha (expressions)-y aami khub hNochoT khaachchi--"অতর্কিত কথার ঝাঁকে তুমি বিশেষণে নেমে গেলে বাহুল্য মনে হয় আজকাল। বি পূর্বক সেশন বসিয়ে এই যে তোমার হিসেবের পারিপাট্য," ei dhoroNer byapaargulO kothaao light kore dichche mone holo...

    style-Ta eto boRo lekhaar janyo bhaalo... kakhono reportage, kakhono bishleshoni... tobe oi expression ...

    jaani na... eTa hoyto aamaar problem... kabitaa ami Thik poRte jaani naa...

    ReplyDelete
  2. aami Sabya-r saathe ekadam ekamat. aageo kabitaaTaa parhechhi. prachur kathaa hachchhe kintu kataTaa kabitaa hachchhe prashna karabo.

    kabitaar aangikTaa khub sundar legechhe. kintu prati chhatrer xudraa`msher saathe deerghaa`msher jaatigata/charitragata teman taphaat thaakachhe naa.

    mananasheel/chintaasheel rachanaar ekaTaa challenge er jaigaa bhaashhaa. seTaa Jadi khub haater muThor baaire chale Jaay, kabitaay akaaraN duruhataa aase. deergha baakyaguloy ek ekaTaau 5-7Taa kare bisheshhya. eta ThaasaaThaasite kabitaa nashhTa haye Jaay. e Jena Kolkatar 212 nambar bus.

    aamaar mane hay, chintaasheel kabitaar baakya hay chhoTo habe, nayato kriya, bishheshhaN, abyay, sarbanaam, kriyaabishhaN - ityaadi byaabahaar kare taake ekaTu srotasbinI kare tolaa bhaalo. ete kare paaThak pa`mkti parhaar samay anekaTaa space paaben. anekaTaa muktaanchal.

    ReplyDelete
  3. amar mone hoy onek creative shob kaj / bhabna lekha juRe nana jaygay lukie ache :-)

    ReplyDelete
  4. bhashaTa cheRe din na... aro cheRe din... bhabna guli nijoswo space nie fuTe uThuk aro ..

    onek shomoy shorol shorol bakyobondho-o mone hyo dorkar hote pare deergho kobitay.. shompurno okabyik , dumb type kotha barta...

    hehe.. kichu mone korben na.. dumb type kotha barta mone hoy amar bhitor beshi ashe.

    Runa di , asha kori bhalo achhen..onek din dhore ekTu ekTu kore apnar lekhaTi poRchilam

    ReplyDelete
  5. ha, amar o kichuta ek i kathha mone hochhe...
    shabdagulir madhye diye akta chhabi tairi hacche, tobe seta bodhhoy arektu saralikrita hole bhalo hoy...
    tritiyo parjayer chitrakalpo bhabalo. bhalo laglo Runa Di...

    ReplyDelete