Circumcontentive Poetry is granular. It is an assembly of many kinds of grains, iota, shreds, and smidgeons. Collage techniques are its automatic choice, an assembly language is its perfect embodiment.
কিছুদিন আগে অন্টারিওর কাছে লাখ লাখ টুনা মরে ভেসে উঠেছিল। একই ঘটনা শুনেছি ঘটেছে ক্যালিফোর্নিয়ার কাছে। টুনা ইত্যাদি মাছ পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্র ব্যাবহার করে চলাফেরা করে। যেমন কবুতর। চুম্বকক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন হলে নাকি অনেক সময় অনেক মাছ মরে ভেসে ওঠে -- যেটাকে ভূমিকম্পের আলামত হিসেবে অনেকে বিশ্লেষণ করেন। শান্তনুদা আরও ভাল বলতে পারবেন। এসব নিয়ে ভাবছিলাম আগে থেকে। এই লেখাটির ভেতর মরা মাছের ভেসে ওঠার কথার সাথে মিলিয়ে ফেললাম। এখানে মাছ অবশ্য অনেক কিছু হতে পারে -- যেমন স্মৃতি। মরা মাছ কী অনেক নিচে চাপা পড়া স্মৃতি -- যা জিনবিন্যাস ধরে ছুটছে ?
মৌচাকও তো মোম । খোপ খোপ করা মোম -- স্মৃতি প্রকোষ্ঠ - বা কম্পিউটারের একটা বাইট। ওখানে কত ফুল থেকে মধু নিয়ে আসে মৌমাছিরা , কত bits of information ... Information is not only "power" , information is joy , depending on who is seeking what...সে অর্থে মধু :-) তবে এটা একটা মোটাদাগের একমূখী প্রতীকধর্মী পাঠ। এই কবিতার "মৌমাছি" এত সহজ মাল না।
অনেক ধরনের কাবাবের উল্লেখটাও খুব ভাবাচ্ছে। মনে হচ্ছে নানা রেসিপি-র কথা। রেসিপিও তো এক ধরনের ব্লুএপ্রিন্ট। সব্যদা ভাল বলতে পারবে --- cell division এর সময় যেভাবে একটা DNA অনুর code region দুই পাশে সরে এসে একটা RNA অণু ঢোকে , আর একটা নির্দিষ্ট sequence এর ছাঁচ নিয়ে একটা copy তৈরি হয়ে বেরিয়ে যায় , সেই ছাঁচ যেমন একটা ব্লুপ্রিন্ট । একেক কোষের একেক রূপ,রস,কাজ। একেক কাবাবের। ওই "পথ" কীসের পথ?
পুরো কবিতা পড়তে অনেক সময় লাগবে। তবে শেষে যেন একটা ভিজ্যুয়াল ম্যাজিক দেখলাম। যেই মোম পুড়ছে, তাকে পানির উপর কাত করে ধরলে পানিতে রূপালী ফোঁটা ভেসে ওঠে -- ঠিক যেন ভেসে ওঠা মরা মাছের মত। আবার ঘুরে আসছি।
কিছুদিন আগে অন্টারিওর কাছে লাখ লাখ টুনা মরে ভেসে উঠেছিল। একই ঘটনা শুনেছি ঘটেছে ক্যালিফোর্নিয়ার কাছে। টুনা ইত্যাদি মাছ পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্র ব্যাবহার করে চলাফেরা করে। যেমন কবুতর। চুম্বকক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন হলে নাকি অনেক সময় অনেক মাছ মরে ভেসে ওঠে -- যেটাকে ভূমিকম্পের আলামত হিসেবে অনেকে বিশ্লেষণ করেন। শান্তনুদা আরও ভাল বলতে পারবেন। এসব নিয়ে ভাবছিলাম আগে থেকে। এই লেখাটির ভেতর মরা মাছের ভেসে ওঠার কথার সাথে মিলিয়ে ফেললাম। এখানে মাছ অবশ্য অনেক কিছু হতে পারে -- যেমন স্মৃতি। মরা মাছ কী অনেক নিচে চাপা পড়া স্মৃতি -- যা জিনবিন্যাস ধরে ছুটছে ?
ReplyDeleteমাছের সাথে বিবর্তনবাদ মিলিয়ে গেছে যেন এখানে। ওই "বই" কী
মাছের ডিএনএ ?
মৌচাকও তো মোম । খোপ খোপ করা মোম -- স্মৃতি প্রকোষ্ঠ - বা কম্পিউটারের একটা বাইট। ওখানে কত ফুল থেকে মধু নিয়ে আসে মৌমাছিরা , কত bits of information ... Information is not only "power" , information is joy , depending on who is seeking what...সে অর্থে মধু :-) তবে এটা একটা মোটাদাগের একমূখী প্রতীকধর্মী পাঠ। এই কবিতার "মৌমাছি" এত সহজ মাল না।
অনেক ধরনের কাবাবের উল্লেখটাও খুব ভাবাচ্ছে। মনে হচ্ছে নানা রেসিপি-র কথা। রেসিপিও তো এক ধরনের ব্লুএপ্রিন্ট। সব্যদা ভাল বলতে পারবে --- cell division এর সময় যেভাবে একটা DNA অনুর code region দুই পাশে সরে এসে একটা RNA অণু ঢোকে , আর একটা নির্দিষ্ট sequence এর ছাঁচ নিয়ে একটা copy তৈরি হয়ে বেরিয়ে যায় , সেই ছাঁচ যেমন একটা ব্লুপ্রিন্ট । একেক কোষের একেক রূপ,রস,কাজ। একেক কাবাবের।
ওই "পথ" কীসের পথ?
পুরো কবিতা পড়তে অনেক সময় লাগবে। তবে শেষে যেন একটা ভিজ্যুয়াল ম্যাজিক দেখলাম। যেই মোম পুড়ছে, তাকে পানির উপর কাত করে ধরলে পানিতে রূপালী ফোঁটা ভেসে ওঠে -- ঠিক যেন ভেসে ওঠা মরা মাছের মত। আবার ঘুরে আসছি।
"রূপকের" ধারণা আসলে এখানে ভেঙে চুরে একাকার হয়ে গেছে । আরও সাবধাণে পড়তে হবে
ReplyDelete