Circumcontentive Poetry is granular. It is an assembly of many kinds of grains, iota, shreds, and smidgeons. Collage techniques are its automatic choice, an assembly language is its perfect embodiment.
অসুবিধে তো হচ্ছেই। তবু পর্দার মাপ বাড়িয়ে পড়লাম। যাকে আমি "অবান্তরতা" বলি সেই ভাব হয়তো লেখায় আসছে, কিন্তু কবিতার স্বাচ্ছন্দ্য কমে এলো। আর একাধিক বিষয়ভাবনা থাকলেও তাদের ফিরে ফিরে আসা জরুরী, তাদের মধ্যে সূক্ষ্ম সম্পর্কের নির্মাণ আরেকটু নিপুণতা দাবী করে। এবং epistemological হয়ে ওঠাও জরুরী। অনেক সময় পরিবিষয়ী কবিতা কবিতা লিখতে বসে হয়তো আসবে না, অন্য কিছু পড়তে পড়তে বা অন্য শিল্প দেখতে দেখতে হয়তো লেখার মানোভাব আসবে। ভুল কিছু হচ্ছে না, প্রয়াস জারি থাক।
একটা উদাহরণ দিচ্ছি। শান্তনু একদিন বলছিলো যে কোন এক পত্রিকায় সে এক উন্নত রবোটিক্স আর্মের কথা পড়েছে। একটা আর্ম - যে অনুভূতি বহন করতে পারে, ফলে আগুনের কাছে নিয়ে গেলে মানুষকে কনুইয়ের কাছে অনুভূতি দেয়, লোকে হাত সরিয়ে নেয়। এইরকম। ও বলছিলো এইটা নিয়ে ও লিখতে চায়। শুনতে শুনতে আমার জীবনানন্দের "নগ্ন নির্জন হাত"-এর কথা মনে হলো। তো, এইভাবে "হাত" কতকিছু মনে করাতে পারে। "হাত" কে "বিষয়" করে ৪-৫টা জ্ঞানশাখায় যাওয়া সম্ভব।
তবে একটা কথা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে - পরিবিষয়ী কবিতা মূলত বড় কবিতা। ৮-১০ লাইনে মুশকিল - এতসব।
arkadi Gaider er "Ishkool" ? sanghatik favourite chhilo... lekhaa bhaalo hochche.. aaro monojog diye poRbo...
ReplyDeletesabya
arkadi gaider-er duto bai chhilo aamaar, "ishkool" aar "timoor o taar dalbal", kothaao haariye gechhe jeno...amaarjaniya kato je naanaarakam aparaadh korechhi...
ReplyDelete--- Nilabja
সব্য এটা পড়লেন কীকরে। আমি তো অনেক রকম কি টিপেও কিছুতেই পড়ে উঠতে পারছি না। বড় করলে ধেবড়ে যাচ্ছে। কি মুশকিল!
ReplyDeleteRunaadi, oi tinte tukro aalaadaa aalaadaa kore save as kore aapnaar pc/laptop-e niye neben please? taahole porte paarben mane hoy...
ReplyDelete--- Nilabja
পড়তে পারছি না। পিসি তে কপি করার পরেও। ছবি এনলার্জ করলে ভেঙে যাচ্ছে। আপনি বরং পোস্ট টা এডিত করে আরেকবার দিয়েন লেখাগুলা। হয় বড় ছবি করে, না হয় ইউনিকোড।
ReplyDeleteঅসুবিধে তো হচ্ছেই। তবু পর্দার মাপ বাড়িয়ে পড়লাম। যাকে আমি "অবান্তরতা" বলি সেই ভাব হয়তো লেখায় আসছে, কিন্তু কবিতার স্বাচ্ছন্দ্য কমে এলো। আর একাধিক বিষয়ভাবনা থাকলেও তাদের ফিরে ফিরে আসা জরুরী, তাদের মধ্যে সূক্ষ্ম সম্পর্কের নির্মাণ আরেকটু নিপুণতা দাবী করে। এবং epistemological হয়ে ওঠাও জরুরী। অনেক সময় পরিবিষয়ী কবিতা কবিতা লিখতে বসে হয়তো আসবে না, অন্য কিছু পড়তে পড়তে বা অন্য শিল্প দেখতে দেখতে হয়তো লেখার মানোভাব আসবে। ভুল কিছু হচ্ছে না, প্রয়াস জারি থাক।
ReplyDeleteএকটা উদাহরণ দিচ্ছি। শান্তনু একদিন বলছিলো যে কোন এক পত্রিকায় সে এক উন্নত রবোটিক্স আর্মের কথা পড়েছে। একটা আর্ম - যে অনুভূতি বহন করতে পারে, ফলে আগুনের কাছে নিয়ে গেলে মানুষকে কনুইয়ের কাছে অনুভূতি দেয়, লোকে হাত সরিয়ে নেয়। এইরকম। ও বলছিলো এইটা নিয়ে ও লিখতে চায়। শুনতে শুনতে আমার জীবনানন্দের "নগ্ন নির্জন হাত"-এর কথা মনে হলো। তো, এইভাবে "হাত" কতকিছু মনে করাতে পারে। "হাত" কে "বিষয়" করে ৪-৫টা জ্ঞানশাখায় যাওয়া সম্ভব।
তবে একটা কথা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে - পরিবিষয়ী কবিতা মূলত বড় কবিতা। ৮-১০ লাইনে মুশকিল - এতসব।