Monday, May 28, 2012

Dambarudhar's take on the postal department


ভিজা বাতাস বহে মৃদু মৃদু
ডোবার সৌরভ পাদুপাদু

ভিজা বাতাস মৃদু বহিতেছিল । ভেকগণ জলমাঝে গনোরিয়া -গনোরিয়া খেলিতে ছিল । সরোজিনী ঘোষবাবুদের রাজহাঁস চুরি করিতেছিল । দূর্লভী বাগদিনি আট-হাতি মুর্শিদাবাদী গামছায় তনু ঢাকিয়া প্রাচীরে সশব্দে ঘুঁটে দিতেছিলেন । অরণ্যদেব শসার টুকরা শেষ করিয়া  মাঝে মাঝে তৃষিত নয়নে শসার বাটির দিকে নজর দিতেছিলেন,  দীর্ঘশ্বাস মোচন করিতেছিলেন, এবং উদাস রূপে বিচী চুলকাইতে ছিলেন । ডম্বরুধর এক চক্ষে সরোজিনী অপর নয়নে দূর্লভীরে ব্যালেন্স করিতে করিতে শসা চিবাইতেছিলেন ও শসার বাটি আগলাইতেছিলেন । ডম্বরুধরের বয়স নব্বই, চেহারা নেগেটিভ  মাকাল ফলের ন্যায়,  ঘোর কৃষ্ণবর্ণ ও সারাজলাভাবে যারপরনাই শুষ্ক । দীর্ঘকাল তাম্বুলসেবনহেতু তাঁহার ওষ্ঠাধরের সংযোগস্থলে দুইটি শাদা লম্বা দাগদেখিলে মনে হয় সেরেস্তার কাগজভক্ষণ করিয়া দুইটি শুঁয়াপোকা শ্বেতআমাশাক্রান্ত হইয়া বিষ্ঠাত্যাগ করিতে করিতে হড়কাইয়া নামিয়া গেছেন  ।  অরণ্যদেবের চেহারা বা বয়েস মুখোসের আড়ালে প্রতীয়মান হয় না, তবে দিব্য বোঝা যায় মুখোসটির বয়স বেশ খানিক হইয়াছে । কথিত, এই সুন্দরবন সংলগ্ন জনপদে প্রাক্তন অরণ্যদেব ( কীট) ও ডায়ানাপূত্র নব্য অরণ্যদেব মগ জলদস্যুদের মোকাবিলায় আসিয়া  স্থানীয় সুন্দরী বায়না আলম-এর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হইয়া লভ ম্যারেজ করেন ও পাকাপাকি ভাবে এই দেশে রহিয়া যান  । অরণ্যদেব বিবি বায়নার নিমিত্তে সকাল হইতে ডোবা সংলগ্ন জংলাএলাকা হইতে এক বোঁচকা হিঞ্চে ও কলমী শাক তুলিয়া বাতে কাবু হইয়াছিলেন । তদুপরি তাঁহার একমাত্র পোশাক উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পাতলুন ও জাঙ্গিয়া দীর্ঘকাল সাবাং-এর মুখ দেখে নাই এবং বাঙ্গালামুলুকের আদ্র জলহাওয়ায় তা ঘামিতে ঘামিতে, দৈহিক নিঃসরণের সাথে মিলিয়া মিশিয়া আনাচে কানাচে প্রস্তরের ন্যায় হইয়া উঠিছে । ফলে কুঁচকিতে দাদ । অরণ্যদেব তাঁহার অঙ্গুরীয়দ্বয় বন্ধক রাখিয়া দাদের মলম কিনিয়াছিলেন  এক বেটা ডুপ্লিকেট ঢোল কোম্পানীর মলম, বিশেষ সুরাহা হয় নাই । বাত ও দাদে যার পর নাই ব্যাতিব্যস্ত অরণ্যদেব ডম্বরুর কাছে প্রতিকারের নিমিত্তে হাজির হওয়ায়  ডম্বরু তাঁহাকে সাদর সম্ভাষণে খাটিয়াতে বসিতে দেন ও নিজ বাটি হইতে এক কুচি শসা অফার করেন । শসার কুচি বেমালুম হজম হইয়া গিয়াছে । ডম্বরুধর এক চক্ষে সরোজিনী অপর নয়নে দূর্লভীরে ব্যালেন্স করিতে করিতে শসা চিবাইতেছেন ও শসার বাটি আগলাইতেছেন । দূর্লভী বাগদিনি আট-হাতি মুর্শিদাবাদী গামছায় তনু ঢাকিয়া প্রাচীরে সশব্দে ঘুঁটে দিতেছেন । সরোজিনী ঘোষবাবুদের রাজহাঁস চুরি করিতেছেন । ভেকগণ জলমাঝে সিফিলিস-সিফিলিস খেলিতেছে । ভিজা বাতাস মৃদু বহিতেছে ।

রহিমন এহি সনসার মে ভাঁতি ভাঁতি কে লোগ
এক তো মাদারচোদ হ্যায়, অঊর বহুত্যায় মাদারচোদ


ডম্বরু বলিলেন-- এই যে আমার বদন দেখিতেছ ইহা বর্তমানে বাদুড়ভুক্ত নষ্ট মাকালের ন্যায় হইলেও এককালে আমারো চেহারা কালা সায়েবের ন্যায় ছিল । আমার হেডে এখন দুই এক গাছি শণের নুড়ি দেখিতে পাও বটে  সে কালে আমার টাক চকচক করিত আর লোকে বিস্ময়ে মুখ হাঁ করিয়া তাকাইয়া থাকিত, মাছিগণ সেই হাঁ-য়ে প্রবেশ করিয়া ডিম পাড়িয়া যাইত, মাছির ডিম খাইতে অস্ট্রেলিয়া হইতে হামিং বার্ড আসিত, তথাপি লোকজন হাঁ বন্ধ করিতে পারিত না এই হাঁ রোগে আক্রান্ত হইয়া বাংলাদেশে মড়ক শুরু হইলে খান বাহাদুর শায়েস্তা খানের অনুরোধে খোদ হানিম্যান সায়েব আসিয়া নাইট্রেট নামক হোমিও দাবাই প্রয়োগ করিয়া বঙ্গদেশ-কে রক্ষা করেন  । পাড়ার আঁটকুড়ের ব্যাটা, ব্যাঁদড়া ছোড়ারা--টাকবাহাদুর, কালাচাঁদ বলিয়া খেপাইলেও সে টাকের জ্যোতি নিয়া স্বর্গ, মর্ত্য, পাতাল বা শংকরের কোন সন্দেহ ছিল না । ডার্ক ম্যাটার নিয়ে সায়েব বেটারা যে আজ এত মাতামাতি করে সে আমার টাকের খুসকি । হুঁহুঁ বাবা ! বাত ও দাদ নিয়া আমার নিকটে চাল মারিও না । পাড়ার কেষ্ট মন্ডল একবার ঘোরতর বোগদাদি বাত ও দাদে পীড়িত হইয়াছিল সেই বাত হইতে রবিঠাকুর "বাতায়ন" ও বঙ্কিমচন্দ্র "দাদখানি" শব্দগুলি আবিষ্কার করেন । সেই বাত ও দাদ আমারই সৃষ্টি । আজ দুইপাতা ইংরাজী পাঠ করিয়া ইয়াং ছোকরারা আমারে পূরাতন বৃদ্ধ বলিয়া অবহেলা করিয়া থাকে  কিন্তু তাহারা এ বিষয়ে জানেও না যে পৃথিবীর ছয় ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরিয়া এই শর্মা, আধুনিক, পরাধুনিক, উত্তরাধুনিক, রিলিজিয়ন ইত্যাদি ব্যাপারে প্রভূত জ্ঞান অর্জন করিয়াছে । এই দুইমাস পূর্বে ক্যানিং লোকালে সীট নিয়া বচসা হইলে এক ছোকরার খাতা আমি বলপূর্বক কাড়িয়া লই, তাহাতে অনেক গম্ভীর গম্ভীর ইংরাজী কথা রহিয়াছেওই লেখা পড়িতে পড়িতে আমার তিন চারিটি দাঁত ভাঙ্গিলেও, আমি সেই লেখাকে হাত ছাড়া করিনাই  মনে স্থির করিয়াছি এই সব ভারী ভারী বাক্য লইয়া দক্ষিণবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হইতে পি।এইচ।ডি করিব । এই বুড়া বয়সে ডাক্তারি পাশ করিলে বিপদে আপদে চিকিৎসা করিয়া জীবননির্বাহ করিতে পাইব । তদুপরি খবরের কাগজে নাম উঠিলে আমারে নিয়া মস্করা করিতেও কেহ সাহস পাইবে না । ভাবিতেছ গুল ! এই নাও, আমার গবেষণার কিছু  শ্রবণ করিয়া চুলকানি ও ব্যাথার উপশম কর ।

কবীরা খড়া বজার মে, দেহুঁ লন্ড লটকায়
জিসকো জিতনা চাহিয়ে, কাট কাট লে যায়

Spirituality was not my cup of tea either, but then life has this habit of biting you in "untoward" places. I turned spiritual at the beginning of this millennium and  am pretty proud of the fact that at any given time and place I’ve at least a pint of vodka coursing through my veins and almost half of it has passed through the blood-brain barrier and is busy playing “snakes and ladders” with the neurons.

জীবন মানে হয় উকো (Occult) নয় ফুকো (Foucalt). উকো মডার্ণ, ফুকো পোস্ট, উকো স্ট্রাকচারাল, ফুকো পোস্ট  উকোয় আর কী কী করে/করতে পারে লিপিবদ্ধ নয় (বটতলা বেসড বাপি তান্ত্রিকের সাথে কথা বলতে পারেন) তবে গরুকে ফুকো মারলে দুধ হয়এ মোটামুটি খনার সময় থেকে সাধারণ জ্ঞান ।

Life is a bummer, even “god” was sure of it, I guess, so he invented “death”, a clockwork device that goes “aha aha” (with a capital A) at the slightest provocation—shake the chow-mien off me and don’t you bloody dare give me that untoward stare—so what I was saying ! Oh, yes, life is a bummer and has this habbit of biting you at all the misdirected places bypassing all order of things. Well, what else can one do than turn spiritual and look for a structure (even where emptyness stares back with inten-bloody-sity). Structure is business and “post-structure” is a business-proposition, ditto for modern and post-modern. For example, my eldest son (all 9 years of wisdom hammered and cajoled into a four-feet 21 Kg frame)is a modernist, he wants to buy a lot of Jeans and biceps and all things shining and trendy to impress girls and my youngest couple of sons (aged 14 months) are post-modernists, i.e they are prone to thud thud, bang, crash and shatter everything within their reach. Let me remind you again, modern is business and post-modern is business waiting to happen (because if you really really need something you don’t usually leave it to the post-modernists). Now both leave a gigantic crater in your pockets. But you see, life is so much better, if that crater is filled with spirit (read Vodka)—and that’s a dream, that’s a dream I live on and therefore I personally am a surrealist.

Order Order! order is word of the day since time started taking a piss (which essentially is beginning of the time). The point is, don’t look for a point in a structure or “post-structure”. A point simply doesn’t exist (remember big-bang ! it ate through all the points, if some scattered ones remained hidden in the jungles of Africa, King-Kong got to them first, leaving none for Tarzan of the Apes; Tarzan had to be content with Zen instead ).

It’s time we get to know “spirituality”, spirit flows, a point could never do that even when trained by Michael Jackson. A point is individualistic, stubborn, at your face, while spirit in one form or other crosses every barrier {vampires have a knack of doing that too, or for example a sublime fart (well farting is an organic sublimation: so it’s a bit of obvious; never mind)}—social or otherwise, the ultimate “sociocrat” ( all types of “Crats” are species of rats who prefer a prefix ending obligatorily with a “C”, probably to shock a cat, I mean “crat” definitely sounds a lot more bigger, meaner and ominous than a cat). And curiosity kills the “crat”, I mean if you are a demo version of a crat or a social, or a hypocritical one or for what it matters an “aristo” (whatever it means other than “unambiguous”)—curiosity shouldn’t really be your poison. You ask for a point, you are shown a large wooden stake with a diamond-tip that should penetrate almost anything with an imaginable thickcness. You ask for a confirmation to your theory on “Stockholm syndrome, exploitation and exploited” – you will be given a mathemetical answer that outweighs “one metric tonn” and comes with this state-of-the art logic of a 200 meter long dead-bolt and basically the whole metric system dangling from it (it’s called statistics).

Spirit is alright though, better if methylated, spirit symbolizes religion (not talking about the one that is visible through your pants; well, any problem, if that wants to get incorporated too ?), it symbolizes the mean of your mean-ness plus/minus standrad rate of errors. See, religion with the right amount of economics absolves everything, including gravest errors, and error bars are always used as crowns of the means.

Deep down we know everything ultimately goes to the pigs, i.e transformed to shit, theories, principles, undigested coconuts and fish guts, and the Newton’s laws of physics (especially in the true spirit of things), after a bit of digestion. However,  post-modernism is a process of making the same shit at a faster rate, i.e. without the “digestion” part. In truth, too much spirit may modify your gastro-intestinal tract (not to mention liver) in the most favourable manner so that nothing of this worldly muck is absorbed. That kind of cuts spiritualism and post-modernism out of the same piece of lingerie—so that they can start arguing from a position of equal footing, atom by atom.............Like the mirror image fighting its mirror image..........

13 comments:

  1. ভালো লাগলো। তোমার রসবায়ু দিনে দিনে উন্নত হচ্ছে দেখে আশা জাগে।

    ReplyDelete
  2. jiyo sabya daa, aranyadeb o damrudhar! swayang trailokyanath bhi dekhiten to ashirbaad jorur koriten...

    ReplyDelete
  3. কিছু ক্লিশে আসছে। যেমন সরোজিনী ও রাজহাঁস তোর লেখায় আগে বহুবার। এগুলো সম্বন্ধে হুঁশিয়ার হতে হবে।

    কতোটা রস ঘাঁটলে পরে রসিক বলা যায় - আমি ঠিক নিশ্চিত নই, ফলে মতামত দেবার জায়গায় নেই। scatological quality বলে একটা ব্যাপার কারো কারো কবিতায় থাকে। প্রথম দিকের অ্যাশবেরির কবিতায় প্রায়শই আসতো। কিন্তু সেই মূত্ররসকে প্রহসনী মুদ্রায় ব্যবহার করাটা কতোটা হচ্ছে জানিনা।

    আমি নিজের রুচিমতো এই কবিতাকে নির্মমভাবে এডিট করে একটা দারুণ জায়গায় নিয়ে আসতে পারি। ইংরেজি অংশটা সত্যিই ভালো, বাংলার অনেকাংশে বুদ্ধির দীপ্তি ছাড়াও ভরপুর কবিতা আছে। উকো-ফুকোর ব্যবহার, গুরুকে ফুকো দিলে দুধ হওয়ার কথা সরসতায় কালীপ্রসন্ন।

    তবে সামারের সাথে বামার-এর মিল "ঠাঁই"-এর সাথে "মাই"-এর মিলের মতো লাগছে।

    "গড"-এর উল্লেখ থেকে সম্পূর্ণ বেরোনো দরকার। এটা কিন্তু আগেও দেখেছি। এই "গড"।

    লেখাটার মধ্যে বীটনিক ও হাংরি প্রবণতা আছে। আমার মনে হয়েছে খুব নির্মমভাবে সম্পাদনা করা দরকার। করে শৈবালকে তার সেরা সপ্রতিভতায় বের করে নেওয়া।

    আরো কিছু মনে পড়লে লিখছি।

    ReplyDelete
  4. গুরুত্রয়, আন্তরিক কৃতজ্ঞতা । আর্যনীলদা, ঠিকই বলেছ-- এডিট করতেই হবে, তবে আপাতত হাসতে হাসতে লেখা আর পোস্ট করা ছিল । হাসিটা ফুরিয়ে গেলেই এডিট করব । "সামার" বামার একটা ডেলিবারেট অ্যাক্ট ছিল । It was meant to be a bummer (really really stupid)। "গড" আসা দরকার ছিল বলে এখানে মনে হয় । আর সরোজিনী, সত্যিই মূদ্রাদোষে দাঁড়িয়েছে । জীবনবাবু থেকে শক্তি ঘুরে এখন আমাকে হন্ট করে-- ফলে ঝোলে ঝালে অম্বলে । বাই দ্য ওয়ে -- শক্তির "পূরবী তোমার মুখ সেকালের শক্তির মত" সেদিন দেখলাম জীবনানন্দে -- "শ্যামলী তোমার মুখ সেকালের শক্তির মত" ।

    ReplyDelete
  5. বাংলা অংশটা কিন্তু ইংরেজি অংশের সাথে একেবারেই মেশেনি। বাংলা আংশটা flarf। সেখানে মজা, ব্যাঙ্গ ও সুকুমারী নিরর্থক একটা অর্থময়তার দোলা দেখায় যাকে ধরা সবসময় সহজ হচ্ছে না।

    ইংরেজী অংশে কিন্তু অজস্র গভীর ভাবনার জায়গা আছে, কিন্তু বাচালতা তাকে দিয়ে বেশি দুইয়ে নিতে গিয়ে আহত করছে।

    "মিথাইলেটেড স্পিরিট", "ক্র্যাট" আসলে এক ধরণের র‍্যাট - এগুলো গুরুতর ভাবনা। বাকচাতুরতাকে আড়াল করতে জীববিজ্ঞানকে নিয়ে আসে এবং তার মাধ্যমে আপাত ব্যাঙ্গোক্তির মধ্যে অন্য অর্থ আরোপণ করা - এসব খুব কুশলী প্রয়াস, কিন্তু গোটা লেখা জুড়ে খুব ভারসাম্যের অভাব। তাই মাঝে মাঝে খুব কাঁচা হয়ে গেছে। স্বপ্ন ও অধিবাস্তবতা সংক্রান্ত ভাবনা খুব কাঁচা হয়ে যাচ্ছে।

    ReplyDelete
  6. সরি, এক ধরণের বেড়াল ... ভুল করেছি

    ReplyDelete
  7. তবে ক্যাপ্টেন, এই লেখাটা চমৎকার কিন্তু এটাকে আমি মুক্তগদ্য হিসেবে পড়েছি। তার উইটকে অনুভব করেছি। কবিতা বলতে পারবনা।

    ReplyDelete
  8. সরোজিনী ক্লিশে বিষয়ে - সত্যি!

    ১৯৮২-তে প্রকাশিত "প্রচ্ছন্ন স্বদেশ" [যা স্বদেশদাকে স্বীকৃতি জানানোর জন্য নয় অবশ্য] বইতে, আমার চেয়ে ৬ মাসের বড়, অলমোস্ট শেষ হয়ে যাওয়া শক্তি লিখছে - "নীল অত্যাচারে মাতে ডুবন্ত জাহাজ"। "নীল অত্যাচার" একেবারে জীবনানন্দ থেকে স্ট্রেট লিফট।

    ReplyDelete
  9. শুভ্র, তা সত্যি, তবে কাট-ছাঁটে চমৎকার কবিতা হবে। স্পিরিট কিভাবে মিথাইলেটেড, লেখা ও ভাবনা দুষ্পাচ্য হবার জৈবিক ব্যাখ্যা, ইঁদুর-বেড়ালের সম্পর্ক, ফুকোয় ফুকে যাওয়া এযাবতের সাহিত্য-সিনেমা তত্ত্ব - এগুলোকে ঠোনা মারা দরকার। বিশেষ করে মেডিকাল সায়েন্স যেভাবে সেন্স তৈরি করতে আসছে, বাংলা কবিতায় কোথায়?

    আমি কবিতার আশায় আছি।

    গদ্যের গারদের লোক নই তো...

    ReplyDelete
  10. আমি কিন্তু গোটাটাই ফ্লার্ফ হিসেবেই লিখেছি । ইংরেজী অংশেও যেগুলো গূঢ় ব্যাপার তাকে হাল্কা করা ও হাল্কাকে গুরুত্ব দেবার প্রচেষ্টা রয়েছে। আমি আসলে এটা কন্টিনিউ করব বলে রেখেছি । একটা মিক্সড ফ্লার্ফ হিসেবে, যেখানে যে ভাষার যে এলিমেন্টগুলো পাওয়ারফুল সেগুলোকে ব্যবহার করার জন্য । আসলে বাংলায় যা লেখা তাকে ইংরেজীতে লেখা যেত না আর ইংরেজীর অংশটা বাংলায় লেখার এলেম আমার নেই ।তবে বাচালতা সত্যিই খুব বেশি আছে-- ওটা ঐ হাসি বন্ধ হলেই ঠিক করতে পারব ।

    ReplyDelete
  11. By the way those hindi couplets (parodies) are not original, I picket them up from the ghats of Varanasi, they are supposed be as old as Kabir's or Rahim's original couplets.

    ReplyDelete
  12. hmm, kabir-er Taa chenaa-jaanaa...

    ReplyDelete
  13. "আমি কবিতার আশায় আছি।

    গদ্যের গারদের লোক নই তো..."


    পদ্যের লোকেরা কী তবে পারদের লোক ?ঃ-)

    ফুকো, নিজেকেই বার বার ফুকেছেন, প্রথম জীবন আর শেষ জীবনের বক্তব্যকে টেনে মেলাতে গেলে মোটামুটি "ইস্ট ইস ইস্ট, ওয়েস্ট ইস ওয়েস্ট" ভুলে যেতে হবে । আমি এই ব্যাপারটাকে এপ্রিসিয়েট করতে পারি, আইডিয়ালি, আমি পচিশে যা ভাববো, বলব, ৬৫-তে এসেও একই কথা বললে বুঝব এগোন হয়নি । ফুকো এটা করেছেন, ভক্তেরা করেননি ।

    ReplyDelete