We were born of habits
Our habitats never chose us
Into fables we ingressed
Our fables digested us
কালো ঘর, সবুজ মগের পাশে টেরাকোটা ফুলদানি, ঊণর্নাভ ফুলদানি থেকে দেয়ালে, বিশাল, বিস্তৃত। চায়ের গ্লাস, ভাঁড়, নীচু সেন্টার টেবিলে, খাতা, সস্তার ডটপেন, দাবাবোর্ড-আধসাজা, টেবিল ল্যাম্প (জ্বলন্ত) কাচের জানলা—গ্রীল দেয়া, বাইরে দিন, আলো আসে, ঝাপসা হলুদ আলো – গান (দূর থেকে, ক্রমে আওয়াজ কাছের হয়) – “বঁধু কোন আলো লাগলো চোখে” । মাকড়সার জালে ক্যামেরা ফোকাস করে, জালটি আলতো আলতো দোলে, জালটি আবছা হয়, স্পষ্ট হয় ।
Looking back…
First time I felt whole
Was after I was sucked hollow
By the troll
It ate my heart, gnawed at my bones
Scooping stomach juice
Onto ice-cream cones
Liver it ate fried
Intestines raw
Of kidney it made a pie
And threw a chunk to the crow
And it burped and it picked its teeth
And we went our ways
I’ve been serene ever since
হেঁড়ে গলার চিৎকার ঃ ফোকাস! বাঞ্চোত, ফোকাস !
ক্যামেরায় চোখের মণি, ধীরে ধীরে এক ঘোলাটে চোখ ফুটে ওঠে, হলুদ, ব্ল্যাক ও হোয়াইট হয় ও ধীরে ধীরে বয়স্ক দাড়িওলা কুঞ্চিত মুখ ধরা পড়ে । মুখ হাঁ, যেন হাসি । ক্যামেরা সোজা হয়, বোঝা যায় মুখ ছাদের দিকে । ঘোড়ার পায়ের আওয়াজ হয় । একটা নীল প্রজাপতি মুখ থেকে ছিটকে বেরোয়, ক্যামেরা ফলো করে, প্রজাপতি মাকড়সার জালে আটকায় । ঘোড়ার পায়ের আওয়াজ ধীরে ধীরে কমে আসে । প্রজাপতি ছটফট করে । ভাঙ্গা গলার আওয়াজ শোনা যায়,-- চা খাবেন তো ? ওই ন্যাপলা, তিন ভাঁড় চা নিয়ায় ! ক্যামেরা মুখের ওপর পড়ে, বয়স্ক দাড়িওলা মুখে, উঠে বসা মুখ, চোখ এখন শার্প, কগনিটিভ । দরজার ওপর শেকল আছড়ে পড়ার শব্দ হয় । তিন ভাঁড় চা এখন টেবিলের ওপর । দাড়িওলার চেহারা স্পষ্ট হয় । সাদা আধময়লা গেঞ্জি, পাজামা । হাতে এক ভাঁড় চা । দাড়িওলা বলে – দৃশ্যই দৃশ্যের জন্ম দেয়, তবে ওনলি ইন হাইন্ডসাইট – রিয়েলটাইমে, সে তোমাকে শুধু গল্পের মধ্যে ঠেলে দ্যায় ! আর গল্প হল গিয়ে গরু, না দোয়ালে দুধও পাবে না, চাঁটও খাবে না । কেস হল, যখন ৩৬টাকা লিটার দুধ পাওয়াই যায়, গরু কেনে কোন শালা ? সো হোয়াই ন্যারেটিভ ? প্রথম ভাঁড়ের চা শেষ করে, ঠক করে ভাঁড় ভাঙ্গে টেবিলে, অপর ভাঁড় তুলে নেয় । ন্যারেটিভ হল গিয়ে গৃহবধূ, আই অ্যাম লঙ্গিং ফর আ হোর ।
যা ছিল ভালো লাগার তাও একটা বন্দোবস্ত হয়ে উঠলো—যেমন তরমুজ –তরমুজের শাঁসের মধ্যে দাঁত বসিয়ে ঠোঁট চেপে ধরার আগে সিঁড়ির দিকে তাকানো – ঘোরানো সিঁড়ি সবুজ আলোয় বইতাক থেকে নেমে গেছে, অন্ধকারও আর দেখা যাচ্ছে না ।
Darkness is a situation
Where hugging ourselves is a distinct possibility
Distinct from the nature of being held back from consequences
From forms
Isn’t every form a consequence detached from its past
Or every consequence, a form attached to a past
And why the fuck are we talking about this?
Let’s talk about reality
A reality that knows no consequence
No justification
Doesn’t want to communicate
But wants to be appreciated none the less
পিন্টো, দৃশ্য একমাত্র দৃশ্যেরই জন্ম দেয়—আর ইমোশান, ইমোশান ইজ দ্য আম্বেলিকাল কর্ড – যা এক দৃশ্য থেকে অন্য দৃশ্যের সম্পর্কটুকু ধরে রাখে-- কেটে ফেলার পর সম্পর্ক না রাখলেও চলে । ভাব, ইমোশান কোথায় যায় ? মা কুকুর খেয়ে ফেলে, পুষ্টির তাগিদে, ইমোশান অ্যাসিমিলেটেড হয় জননী দৃশ্যে – এভাবে ভাবলেও কি চলে ? ন্যারেটিভ ! শুয়োরের বাচ্চা ন্যারেটিভ । ন্যারেটিভ ছাড়া কোন কিছুর সামাজিক রেলিভেন্স থাকে ? হ্যাং ইয়োর ব্লাডি ন্যারেটিভ । ফাক ন্যারেটিভ । কবিতা এক অসামাজিক রিয়ালিটি । সমাজ চশমা ছাড়া অচল । পরিষ্কার যে দেখে, সে দেখতে পায়, সম্পর্ক বলে কোথাও কিছু নেই – সম্পর্ক একটা তৈরী করা প্রক্রিয়া, সিন্থেসাইজড, যার পোষাক ন্যারেটিভ । ভাষা ! ভাষা কী তবে-- সম্পর্কের ফসল না সম্পর্কের আদত ? ন্যারেটিভ আর ভাষার গাঁঠ কোথায় জোড়া হয়, কোনখান থেকে শুরু ? ফাক ভাষা ! পোয়েট্রি হ্যাস নাথিং টু ডু উইথ ভাষা, নাথিং টু ডু উইথ কনসিকোয়েন্স । কবিতা সূর্য ওঠার মত, বৃষ্টি পড়ার মত একটা রিয়েলিটি, বৃষ্টি কোন বালের সাথে কমিউনিকেট করতে চায় না । কিন্তু তাকে নিয়ে তোকে ভাবতেই হবে, ভালো লাগুক, না লাগুক, তাকে ভালো লাগাকে অ্যাপ্রিসিয়েট করতে হবে, তাকে খারাপ লাগাকে অ্যাপ্রিসিয়েট করতে হবে—অ্যাপ্রিসিয়েট, মানে মর্যাদা একটা না একটা দিতেই হবে—শান্তিনিকেতন, দেঁতো নিশ্চেতন সর্বখানে, সর্বদায় । ন্যারেটিভের প্রতি আমাদের আকর্ষণ জাস্টিফিকেশানের তাগিদে । জাস্টিফিকেশান ছাড়া আমাদের পৃথিবী অচল, সমাজ অচল ।
আত্মন শব্দের কাছে আসি
When you can’t define the hollow
Call it serenity
And I thought a profound sadness deserves
To be called serene
But it’s our guilt
That fills the space
Between
You
Me
And our gods
Who were serene to beginwith
A rigid burst of air between the scapulae
মাস্টারবেট করি
শব্দ ও দৃশ্য দু’ই তৈরী হয় ---
দূর থেকে কোলাহল আসে, চিন্তনের ন্যায় তার ভাষা—জমাট অর্থহীন, কোলাহল কাছে বয়ে আসে, চিন্তনের ন্যায় তার ভাষা—আলগা, অবয়বহীন ।
যেন তুমি
যেন এক প্রকারের ছায়া
থেমে গেছে সুগম্য পথে
ভাবনার কাছে এসে পড়ে আছে কাঠের আবেগ
তোমাকে চুমু খেতে খেতে আমি তোমার
জিভের কথা ভাবি, তার গ্রহণক্ষমতা-- স্বাদের, খাদের
স্পর্শকাতরতার মাত্রা, থ্রেশহোল্ড
চুমু খাবো আর তোমাকে জানতে চাইব না ?
যেন তুমি
যেন পালকের ধুলো
চোখ থেকে চোখে ঘুরে ঘুরে ঘুরে
তবু চোখে পড়লে না
What is “Language”? A cipher, a rather inexpert one. You can’t decipher anything using language! Everything seems to have a language but no language can fully describe anything. I am hard done by the situationalist, existentialist obsessions with language, Oh I am, Language is way overrated, and so is justification for this fucking existence. What language did the spilled blood speak?
--মামু, কেস একটু হাওয়াটে হয়ে যাচ্ছে না ! যা দেখা যায়, শোনা যায় তাই কী ভাষা নয় ? ডেস্ক্রিপশানের দরকার আছে কী ? নিজের মাথা তো আছে-নাকী ? নিজের মত করে ইন্টারপ্রেট করা তো যায়ই ।
--পিন্টো, সম্পূর্ণ অন্ধকারে কে বেশী দেখে, পেঁচা, ইঁদুর, হায়েনা, মানুষ না শাকুর রানা ?
--জুলজি মারাচ্ছিস, না-কী অপ্টোমেট্রি ? তেরো তলা এলে একটু নামিয়ে দেবেন দাদু ! ঠিকাছে ঠিকাছে শাকুর রানাই সই, দেখা না গেলেও চুলকাতে দোষ কী ? সুবিধে বরং ।
-- সম্পূর্ণ অন্ধকারে পেঁচা, মিয়াদাদ, পিন্টো – কেউই দেখতে পায় না । ভাষা এক আলোকিত মাল । আলো অন্যের, স্বর অন্যের-- আমি তাকে ধরি, তাকে একটা অর্থ দিই, তবে তার এক গোদা সদর্থ তৈরী হয়েই আছে, আমার কাছে পৌছানোর আগেই । যে অর্থ তাকে পারিপার্শ্বিক দিয়েছে, যেখান থেকে তার উচ্চারণ শুরু হয়েছে সেখান থেকেই । যদি সোর্স তাকে একটা অর্থ না দিয়ে থাকে সে কী কমিউনিকেট করবে ? আবার অন্য দিক থেকে থেকে ভেবে দেখ-- যদি একজন মানুষের সমস্ত স্মৃতি, সমস্ত ইমোশান, এমন কী ভাষাজ্ঞান মুছে দিয়ে কেউ তার সামনে উচ্চারণ করল “মা” – সে কী বুঝবে ? ভাষা মানেই তো কমিউনিকেশান, সে কী বুঝবে ? ভাষা কন্টেক্সট ছাড়া বাঁচে না । সিনেমা ভাষা ছাড়া বাঁচে না, যা কিছু আমাদের পাঁচ ইন্দ্রিয়-নির্ভর পারসেপশান, তার কোনটাই ভাষা ছাড়া হয় না । কিন্তু কবিতা ভাষাকে পেরিয়ে যায় – চোট-টা কবিতা পিন্টো, কী ভাবে লাগল সেটা নয়, আনুষঙ্গিক কাতরানিও নয় । চুলকানিটা কবিতা-- মশার কামড়, বাস্টার্ড জাঙ্গিয়া, বিটেক্স এগুলোর কোনটাই কবিতা নয় । কিন্তু সিনেমার অর্থ চাই, তার বিটেক্স চাই, সঙ্গদোষ চাই, ছোয়াঁচে রোগ চাই, প্রেমে, পূজায়, সাট্টা মার্কেটে বৃষ্টি চাই । আপাদমস্তক ন্যারেটিভ হারিয়ে ফেলতে চেয়েও সিনেমা তাকে হারিয়ে উঠতে পারে না । একটার পর একটা দৃশ্য জুড়ে যায়, তার সিমের ওপর বৃষ্টি চলে, সে কোলাজের মধ্যেও ক্রমাগত কন্টিনিউইটি বানায় । কবিতাই একমাত্র কন্টেক্সট থেকে বেরিয়ে আসতে পারে, নিজের সাথে নিজের সঙ্ঘাতে ক্রমাগত বিলীন হয়ে যেতে পারে ।
বাই দ্য ওয়ে শাকুর রানা অন্ধকারে ডিসিশান নিলেও প্রকাশ্যে চুলকাতেন স্বরূপ কিষেন ...
কত স্পীড ছিল, ৫০-৫৫? ডিভাইডার থেকে কুকুর লাফিয়ে নামছে ৭-৮ ফিট দূরে, আমি কুকুরের স্পীড আন্দাজ করে বাইক তার পিছন দিয়ে বার করার চেষ্টা করতে যাচ্ছি, কুকুর হঠাত পিছিয়ে আসছে, একটা ধাক্কা লাগছে, কুকুরের রানের সাথে বাইকের, বাইক ছিটকে যাচ্ছে, আমি পড়ে যাচ্ছি, ঘষটাচ্ছি, মাথার সামনে এগিয়ে আসছে ডিভাইডার... আকাশ মেঘলা ছিল, এখন আলোক –
যে বেঁচে গেল সে সব্য, যে মারা গেল সে ভাষা ।
যেন তুমি
যেন এক প্রকারান্তর
লাফিয়ে নামছে প্রথা থেকে
প্রথাকে ভুলিয়ে দিয়ে
মিশে যাচ্ছে অন্য প্রথায়
কিছু পৃথিবীতে শব্দ জরুরী ছিল
কোথাও ভাষ্য থেকে
নেমে গেছে শব্দবহর
যত তুমি ভাষার ভেতর থেকে দেখা দাও
তত ভাষাহীন হয়ে পড়ে
ব্যাথার নিয়তি
ট্রিকি মামু, ইট গেটস রিয়েলি রিয়েলি ট্রিকি !
ট্রিকি দুঃখ, ট্রিকি সুখ
ট্রিকি ট্রিকি হাসি মুখ
ট্রিকি আলো, ট্রিকি অন্ধকার
It’s solitude
Jazz permeates
A shadow finds its partner
A taxicab stops
Good night kisses
And the windowsill and the laces
Play their tricks
Warm breath down the neck
A shivering awakes us
We cease
We make babies
We cease
আলো আর অন্ধকার, এই নিয়ে ভিস্যুয়াল, আর কিছু শব্দ মাত্রা’র প্রয়োজনে – এই মাত্র, এই সব, একটা স্টোরিলাইন—যা অর্থত স্নায়ব । স্নায়বীয় । চোখ দিয়ে জল গড়াচ্ছে, হাতের পপকর্ণ মেঝেতে – Oh it’s so easy to spill blood over one.
Come on ! I’ll communicate with you
over a cup of blood
we’ll speak about what it takes
to communicate and it will cover
the issue of exploitation as quite an academic discourse
we have mastered the sense of jurisdiction
of territories that languages bridge
or
break
between people
between teardrops
where the hollow speaks for the hale
see how hearty we laugh
in our happy qualitative terms
যেন তুমি, যেন আত্মপ্রকার
যেন ভেতরের আলো লেগে আছে সহসা তোমার
সহসায়
চলে যায় সর্বপ্রকার ছায়া
কায়ার বিপ্রতীপে
কার গাড়ি খালি গাড়ি যায়
You stare at the vacant parking lot
About floating rubbish
Swirls a pair of blue eyes
A murder is something
That escapes your unease
Quick sombrero hat
And those empty hands
So freezing, so cold and clammy
We all had our chances
Memories written down someplace
But here, right here
Decadence is the only chance language’s got
তবু চলে যাও, ঘোলা ঘাসে মাশরুম ওঠে
অদম্য হয়ে ওঠে করুণা তোমার
ঠোঁটের আকার
চুমু খাব আর তোমাকে জানবো না?
অধিকৃত আলো নিয়ে বসে থাকে মুখ, ছায়ার ভর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে শরীর—করুণা ওঠে, করুণা নামে—করুণায় ব্যস্ত হয়ে ওঠে মরুভূমি – শুধু তৃষ্ণা থেকে যায় ।
A sob that escapes
A whore who regrets
Between banners
Our guilt is spread
To be eaten and faecalized
I’ve not seen your face
Since long
And haven’t faced my patience
Yet
your face and my patience
Meet between sobs
Regret is convex
I should’ve known.
জলকে ধারণ করে জেনো জলের প্রতিভা, পান করে নয় । আমাদের বাঁকা আদালতে, ভগ্ন মরশুমে ছবির অন্তর থেকে ছবির আকার ভুলে যাও, আর রোদকণার মত দৃশ্যত আছড়ে পড়, নিজের ওপর ।
খনির ভেতরে কারা নেমে গেছে
আধছেঁড়া রবারের চটি
বোতলের পাশে বালি
ভেতর অপর্যাপ্ত
পাথরের চাঙ্গড়ে
লাল গামছা
গামছার
ভেতর
দিয়ে
গালিবওয়ালি গলি
ঘুমন্ত মাশরুমে
ছাঁট পড়ে, বৃষ্টির ছাঁট
কিছুটা তো হেঁটে যাওয়া থাকে, আলগোছে, বৃষ্টির ওপারে
বাসস্ট্যান্ডে ম্যাগনোলিয়া
আর ঠিকানার কন্দরে ঘুণ
কাচের পর্দার ওপারে সব পাওয়া যায়
চূর্ণ হয়ে যাওয়ার আগের ভুল, বৃত্ত, বক্সাইট খনি
গুলঞ্চ গাছের হাওয়ায় সাদা কালো অনিল চ্যাটার্জী
পাথরের ওপর জল আর নিজের ছায়া কুড়িয়ে কুড়িয়ে তুলছেন ঋত্বিক
বক ওড়ে পাশ্চাত্য ভেদ করে
উড়ে যায় জলের আকার