ওই ২৪ টা ফ্রেম কখনোই পরপর এলো না
আসলে আমরা জানতামই না
ক্যামেরা কোথায় বসবে
আয়না কোথায় বসবে না
ত্রিমাত্রিক কাগজে লিখতে বসার এই এক অসুবিধে
এক একটা শব্দ
তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে রাখা
সারফেস ছেড়ে
অনেক ভেতরে ঢুকে যায়
তখনো বৈভবী নামে কাউকে চিনতাম না
আর রামধনুর সমীকরণ ঠিক কী হবে
কাঠের দরজার ওপাশে
অন্যরকম আলো
আর গুঁড়ো গুঁড়ো অক্ষর
যার সবটাই তেতো
অথচ মুখোশ কারখানার কথা
ঢের আগেই লেখা হয়ে গেছিলো
এখন মৌলিক বলতে
ফেজ ডিফারেন্সটুকুই পড়ে আছে
বন্ধুতালিকা লুকিয়ে রাখার কথা
প্রথম কার মাথায় এসেছিলো
তখন আর আমাদের
মনে থাকবে না
স্যুটকেসের কোটরের ভেতর
যেটা নড়ছে চড়ছে তার নাম স্মৃতি
আর অ্যাতোদিনে আপনারাও ভুলে গ্যাছেন
সেই আওয়াজটার নাম ফ্যান্টম অব লিবার্টি ছিলো কি না...